সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ০৭ জুলাই ২০২২, ০০:০০

ফরিদগঞ্জে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
ফরিদগঞ্জ ব্যুরো ॥

ফরিদগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন বাজারে এখন কোরবানির পশুর বিকিকিনি চলছে জমজমাট। গেলো ক’দিন যাবৎ উপজেলার প্রধান ফরিদগঞ্জ বাজারের কোরবানির পশুর হাটে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গরু, মহিষ, ছাগল আসতে শুরু করে। একই চিত্র রূপসা গরুর বাজার মাঠের। প্রতিদিনই কোরবানি পশুর কেনা-বেচায় ব্যস্ত ক্রেতা ও বিক্রেতারা।

উপজেলার বৃহত্তম কোরবানির পশুর হাট বসে রূপসা আহম্মদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন মাঠে। বুধবার (৬ জুলাই) দুপুরের মধ্যেই কোরবানির পশু কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় হাট। হাটে বড়, মাঝারি ও ছোট সাইজের প্রচুর গরু উঠলেও দাম চড়া থাকায় অনেক ক্রেতা ফিরে যাচ্ছেন।

অপরদিকে নারকেলতলা বাজার সংলগ্ন মাঠে গরুর হাটে বুধবার বিকেলে গিয়ে দেখা গেছে, কোরবানির পশুর প্রচুর আমদানি হয়েছে। মোটামুটি কেনা-বেচা হয়েছে বলে ক্রেতাণ্ডবিক্রেতারা জানিয়েছেন। তবে হাটে দেশীয় মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি ছিলো। তাই এ জাতের গরুর দাম তুলনামূলক বেশি ছিলো। হাটে সবচেয়ে বড় গরুর দাম হাঁকা হয়েছিলো ৪ লাখ টাকা। এছাড়াও হাটে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ছাগল।

রূপসা বাজারে কথা হয় গরুর পাইকার টিটু পাটওয়ারীর সাথে। তিনি অস্ট্রেলিয়ান জাতের একটি বড় ষাঁড়ের দাম হেঁকেছেন সাড়ে ৪ লাখ টাকা। ক্রেতারা দাম করেছেন ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

গৃদকালিন্দিয়া বাজার, কালিরবাজার বাজার ও নয়ারহাট বাজারসহ ফরিদগঞ্জের সর্বত্র কোরবানির পশুর হাট বেশ জমে উঠেছে। দাম চড়া হওয়ায় কেনা-বেচা কিছুটা কম বলে জানান ইজারাদাররা।

ভাটিরগাঁও গ্রামের মাসুদ জানান, তারা কোরবানির জন্যে দেশি জাতের মাঝারি গরু কিনতে এসেছেন। কিন্তু বড় গরুর তুলনায় এ ধরনের গরুর দাম বেশি। তাই তার মতো অনেক ক্রেতাই ফিরে যাচ্ছেন। আগামী দিন উপজেলার অন্য কোনো হাটে যাবেন।

হাটের ইজারাদার জানিয়েছেন, হাটের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ক্রেতা ও বিক্রেতারা যাতে প্রতারিত না হন সেজন্যে মাইকে প্রচারণা চালানো হয়।

হাটগুলোতে দেখা মিলছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পাশাপাশি উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্মকর্তারাও সেবাদানে ছুটে চলছেন এক বাজার থেকে আরেক বাজারে। বিভিন্ন হাটে বসানো হয়েছে জাল টাকা সনাক্তকরণ মেশিন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়