বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাজীগঞ্জে তাল গাছ থেকে পড়ে আহত যুবকের মৃত্যু
  •   অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন চৌধুরী মারা গেছেন
  •   ছেলের মামলা-হামলায় বাড়িছাড়া বৃদ্ধা মা
  •   মতলব উত্তরে ইকবাল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
  •   মতলবে ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ৩

প্রকাশ : ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৯

সাক্ষাৎকার : আবদুল্লা খাজির বিন আয়াজ

দাবায় ভবিষ্যতে গ্র্যান্ড মাস্টার হবার স্বপ্ন লালন করি

মো. আবুল কালাম
দাবায় ভবিষ্যতে গ্র্যান্ড মাস্টার হবার স্বপ্ন লালন করি

শাহরাস্তির ঐতিহ্যবাহী চেড়িয়ারা স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র আবদুল্লা খাজির বিন আয়াজ ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় দাবা বালক (বড়) বিভাগে দেশসেরা তথা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির আয়োজনে কুমিল্লা অঞ্চলের প্রতিনিধি রূপে আবদুল্লা খাজির বিন আয়াজ বরিশালে অনুষ্ঠিত ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় এবং সারা দেশের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড় হিসেবে সনদ, মেডেল ও ট্রফি গ্রহণ করে।

আবদুল্লা খাজির ক্লাসের ফার্স্ট বয়।তার পিতা মো. আয়াজ গাজী ফরিদগঞ্জ উপজেলার চির্কা চাঁদপুর স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও মাতা খোদেজা বেগম শাহরাস্তি উপজেলার শোরসাক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা।

দাবায় আবদুল্লা খাজিরের উল্লেখযোগ্য ও স্মরণীয় কৃতিত্বের জন্যে দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের 'ক্রীড়াকণ্ঠে'র পক্ষ থেকে গত রোববার (১০ নভেম্বর ২০২৪) তার একটি সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়, যেটি প্রশ্নোত্তর আকারে নিম্নে পত্রস্থ করা হলো--

ক্রীড়াকণ্ঠ : দাবায় দেশসেরা হয়ে তোমার অনুভূতি কী?

আবদুল্লা খাজির : যেহেতু দাবা একটি বুদ্ধির খেলা আর তাতে আমি দেশসেরা/চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। এজন্যে আমার কাছে খুব ভালো লাগছে, যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।

ক্রীড়াকণ্ঠ : দাবা শিখেছ কত বছর বয়সে? তোমাকে কে শিখিয়েছে দাবা?

আবদুল্লা খাজির : ৫ বছর বয়সে আমার বাবা সহকারী অধ্যাপক মো. আয়াজ গাজীর কাছে।

ক্রীড়াকণ্ঠ : দাবায় প্রচুর সময় ব্যয় হয়। এতে পড়াশোনায় সমস্যা হয়। তুমি কী বলো?

আবদুল্লা খাজির : হ্যাঁ, কিছুটা সময় নষ্ট হয়। বিশেষ করে প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার সময়। কঠোর পরিশ্রম করলে পড়াশোনার সমস্যা কিছুটা দূর হয়।

ক্রীড়াকণ্ঠ : দাবায় কতদূর এগিয়ে যেতে চাও? দাবা নিয়ে তোমার পরিকল্পনা কী?

আবদুল্লা খাজির : আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও সেরা হতে চাই। পড়াশেনার পাশাপাশি দাবায় আরো পরিপক্ক হতে চাই। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রতিভার পরিচয় ধরে রাখতে চাই। ভবিষ্যতে গ্র্যান্ড মাস্টার হওয়ার স্বপ্ন লালন করি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : দাবা চর্চায় তোমার নিয়মিত সাথী কে?

আবদুল্লা খাজির : আমার বাবা মো. আয়াজ গাজী।

ক্রীড়াকণ্ঠ : দাবা ছাড়া আর কোন্ খেলার প্রতি তোমার অনুরাগ আছে?

আবদুল্লা খাজির : ফুটবল।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়