শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৪, ২১:৩৪

বহরিয়া হাই স্কুলে ডিজে পার্টি ও মদের আসর

স্টাফ রিপোর্টার
বহরিয়া হাই স্কুলে ডিজে পার্টি ও মদের আসর

চাঁদপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বহরিয়া হাই স্কুলে ঈদুল আজহার বন্ধকালীন সময়ে সাবেক শিক্ষার্থী নামে স্থানীয় কিছু চিহ্নিত যুবক ডিজে পার্টি ও মদের আসর বসানোর অভিযোগ উঠেছে। এই ধরণের কাজে বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকও জড়িত ছিলেন বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন একাধিক শিক্ষার্থী।

বিষয়টি গোপন থাকলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের গ্রুপে এসব তথ্য, ডিজে পার্টি ও মদের বোতলের ছবি চলে আসে। এই ঘটনায় প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ২৭ জুন বৃহস্পতিবার রাতে এই বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ঈমান হোসেনের সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা জানান, ঈদ পরবর্তী গত ১৮ জুন দিবাগত রাতে স্থানীয় বাসিন্দা সোলেমান মাঝির ছেলেসহ তার সহপাঠীরা বিদ্যালয়ে ডিজে পার্টি করে। একই সময় বসে মদের আসর। মদের খালি বোতল পড়েছিলো একাডেমিক ভবনের বারান্দা ও মাঠে।

জানা গেছে, বিদ্যালয়ে ওইদিন নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব ছিলো মোক্তার কাজী নামে চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারীর। কিন্তু তিনি ওইদিন রাতে বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন না করে অন্য কাউকে দিয়ে যান।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইমান হোসেন বলেন, বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানতে পেরে তাৎক্ষণিক তা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছি এবং বহিরাগত যুবকদের চলে যাওয়ার জন্য বলি।

চাঁদপুর জেলা শিক্ষা অফিসার প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথকে ঘটনাটি অবগত করা হলে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি জেনে খুবই মর্মাহত। কারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরণের কর্মকাণ্ড কাম্য নয়। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি বিষয়গুলো দেখবে। কোনো প্রয়োজন হলে আমাদেরকে জানাবে। তারপরেও আমি বিষয়টি নিয়ে প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলবো।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়