শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ১৬ মে ২০২৩, ০০:০০

খেলোয়াড় তৈরির জন্যে জেলা ক্রীড়া সংস্থার দায়িত্ব নিতে হবে
চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম ॥

উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করার আগেই খেলাধুলায় পেশাদার হিসেবে জড়িয়ে পড়েন। একজন দক্ষ গোলকিপার হিসেবে চাঁদপুর জেলাসহ রাজধানী ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়াম ও চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামসহ বিভিন্ন স্থানের ক্রীড়ামোদী দর্শকদের মাঝে তার খেলার স্মৃতি এখনও রয়েছে। খেলোয়াড়ী জীবনে টানা ১৬ বছর বিভিন্ন মাঠের সাথে জড়িয়ে ছিলেন। রমজান মাসে এই গোলকিপার বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের মাধ্যমে এএফসি কর্তৃক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রশিক্ষণ দিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাসহ দেশী-বিদেশী ফুটবলের কোচগণ। বাফুফে ও এএফসির যৌথ আয়োজনে ঢাকার মতিঝিলে এ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। তিনি হলেন মোঃ আমিনুল ইসলাম মোল্লা। তাকে আমিন মোল্লা হিসেবেই সকলে চিনে। সাবেক এই ফুটবলার এখন জেলা শহরের উঠতি বয়সী ফুটবলারদের সাথে নিয়মিত ফুটবল খেলার মাঠে খেলতে নামেন এবং গোলকিপারসহ অন্য ফুটবলারদেরকে ফুটবলের বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয়ে বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

সরজমিনে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে ১৪ মে বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, সাবেক ফুটবলার ও বর্তমান জেলার একমাত্র প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফুটবলের গোলকিপার কোচকে উঠতি বয়সী ফুটবলারদের মাঝে। তার বাবার নাম মৃত সুলতান আহমেদ মোল্লা ও মায়ের নাম মরহুমা আনোয়ারা বেগম। বসবাস করেন চাঁদপুর শহরের প্রফেসরপাড়া এলাকার নিজস্ব বাড়ি মোল্লা বাড়িতেই। তার স্ত্রীর নাম শাহনাজ সুলতান পুতুল। তার বড় মেয়ে রাফিদা ইসলাম গোধুলী বিবাহিত। ছোট মেয়ে মৃদুলা ইসলাম রোদেলা এবার আল-আমিন একাডেমীর ছাত্রী শাখা থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে। খেলাধুলা ও কোচিংয়ের পাশাপাশি আমিন মোল্লা ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছেন অনেক দিন আগ থেকেই। এলাকার স্থানীয় জনগণের সাথে রয়েছে তার নিবিড় সম্পর্ক। এলাকার সকলের কাজে বিভিন্ন সময়ে তাকে ডাক দিলেই পাওয়া যায়। তিনি চাঁদপুর সোনালী অতীত ক্লাবের বর্তমানে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাকে গত ক’বছর ধরে রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্নস্থানে সাবেক ফুটবলারদের নিয়ে আয়োজিত সোনালী অতীত ক্লাবের খেলাগুলোতে চাঁদপুর জেলার সোনালী অতীত ক্লাবের হয়ে অংশ নিতে এবং মূল দলের একজন রক্ষণশীল গোলকিপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত দেশের সাবেক ফুটবলারদের নিয়ে আয়োজিত মাস্টার্সকাপ-২০২২ সালের ফুটবলের লীগ পর্যায়ের খেলায় সেরা গোলকিপার হিসেবে পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। তাকে পুরস্কার তুলে দেন দেশসেরা সাবেক ফুটবলার আলফাজ। সাবেক এই ফুটবলার ও বর্তমান ফুটবল কোচ আমিন মোল্লা পড়াশোনা শুরু করেন চাঁদপুর হাসান আলী প্রাইমারি স্কুলে। সেখান থেকে পঞ্চম শ্রেণী পাস করার পর ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হন চাঁদপুর গণি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে। সেই বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় চাঁদপুর জেলা ফুটবল লীগ, জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাধ্যমে কাপ্তাইতে বিকেএসপিতে ফুটবল প্রশিক্ষণ সহ ফুটবলের সাথে পুরোপুরি জড়িয়ে পড়েন। ৩ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে তিনি মেঝো। প্রাইমারি স্কুল শেষ করার পথে পাড়ার বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলা শুরু করেন। তখনকার সময়ে চাঁদপুর সরকারি কলেজ মাঠে জেলার ফুটবলারদের পদচারণা যেমন ছিলো, তেমনি ফুটবলারদের খেলাধুলার জন্যেও একটি ভালো স্থান ছিলো। সেই কলেজ মাঠ থেকেই তার ফুটবলের যাত্রা শুরু হয়। চাঁদপুর কণ্ঠের ক্রীড়া প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে তিনি তুলে ধরেন তার অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ খেলাধুলার বিভিন্ন বিষয়। ক্রীড়াকণ্ঠের পাঠকদের জন্যে তার বক্তব্যগুলো হুবহু তুলে ধরা হলো।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আচ্ছালামুআলাইকুম, কেমন আছেন?

আমিন মোল্লা : জ্বি, ওয়ালাইকুমুচ্ছালাম। সকলের দোয়ায় ও খেলোয়াড়দের ভালোবাসায় ভালো আছি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : খেলাধুলা শুরু হয় কবে কখন থেকে?

আমিন মোল্লা : আমি পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় ফুটবল খেলা শুরু করি। ওই সময়ে চাঁদপুর কলেজ মাঠে সেভেন স্টার ক্লাবের নিয়মিত ফুটবল অনুশীলন চলতো। চাঁদপুর সোনালী অতীত ক্লাবের সিনিয়র কর্মকর্তা ও জেলার ফুটবল অঙ্গনের অনেক ফুটবলার সহ ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিকট দাদা হিসেবে পরিচিত মফিজ ভাইদের সাত ভাইয়ের নামেই এ ক্লাবটি পরিচালিত হতো এবং ওই ৭ ভাইয়ের কারণেই ক্লাবটির নামকরণ করা হয়েছিলো সেভেন স্টার ক্লাব। অবশ্য এই ক্লাবটি থেকে জেলা শহরের অনেক ভালো ভালো ফুটবলারের সৃষ্টি হয়েছে। ওই সময় ক্লাব কর্মকর্তা ও মফিজ ভাইয়ের ছোট ভাই ফারুক ভাইয়ের মাধ্যমে আমার ফুটবল খেলা শুরু হয়।

ক্রীড়াকণ্ঠ : ফুটবল খেলার শুরুতে ওই সময় আপনার সাথে কারা কারা ফুটবল খেলতেন?

আমিন মোল্লা : আমি যখন ফুটবল খেলা শুরু করি, তখন আমার সাথে ফুটবল খেলতেন বিএম হারুনুর রশিদ, জাহাঙ্গীর পাটওয়ারী, জসিম পাটওয়ারী, মাসুদ ভূঁইয়া, নূরুল হায়দার সংগ্রাম, আফজাল বেপারী, টুটুল, মৃত মফিজ ভূঁইয়া, মোস্তফা সহ অনেকেই। আমাদের এই গ্রুপের অনেকেই একসাথে চাঁদপুরসহ দেশের বিভিন্ন মাঠে খেলেছি। আমরা খেলোয়াড়ি জীবনে যেই বন্ধুদের সাথে কলেজ মাঠে খেলা শুরু করি, এর মধ্যে অনেকেই ঢাকা ও চট্টগ্রামে বেশ ক’টি ক্লাবে একসাথে খেলি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : জেলা ফুটবল লীগে খেলা শুরু করেন কবে থেকে?

আমিন মোল্লা : আমি দশম শ্রেণীতে পড়াবস্থায় জেলা ফুটবল লীগে খেলা শুরু করি। সেভেন স্টার ক্লাবের মাধ্যমে গোলকিপার হিসেবে ১৯৮৯ সালে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে ফুটবলের যাত্রা শুরু হয়। এরপর থেকে জেলার বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে ২০০৪ সাল পর্যন্ত নিয়মিত খেলি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : ঢাকাতে কীভাবে খেলার সুযোগ পেলেন?

আমিন মোল্লা : আমি দশম শ্রেণীতে পড়াবস্থায়ই জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাধ্যমে কাপ্তাইতে মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সুযোগ পাই। সেই প্রশিক্ষণ থেকে তখনকার সময়ের বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ও ফুটবল কোচগণ আমাকে বাছাই করে ঢাকার বিকেএসপিতে মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দেন। আমি বিকেএসপিতে প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় ১৯৮৯ সালে ঢাকার নবাবপুর এলাকার ২য় বিভাগের দল ঢাকা স্পোটিং ক্লাবে খেলার ডাক পাই। আমি ওই ক্লাবের হয়ে টানা ২ বছর খেলি। এরপর ১৯৯১ সালে আরামবাগ ক্লাবের ফুটবলের বাছাইতে অংশ নিয়ে ২য় গোলকিপার হিসেবে প্রিমিয়ার লীগ ফুটবলে খেলার সুযোগ পাই। সেই ক্লাবে দুই বছর খেলি এবং পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে প্রিমিয়ার ফুটবল লীগে ঢাকা ফকিরাপুল ক্লাবের হয়ে একবছর খেলি। মাঝখানে ৫ বছর প্রিমিয়ার লীগ খেলি তবে সেটা ঢাকার বাইরে। এরপর ২০০০ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ঢাকা ফরাশগঞ্জ ক্লাবের হয়ে খেলি। ২০০৪ সালে ফরাশগঞ্জ ক্লাবের হয়ে মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবের সাথে সর্বশেষ ম্যাচে অংশ নিয়ে রাজধানীর মাঠ থেকে বিদায় নেই।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আপনি বন্দর নগরী চট্টগ্রামে কত বছর খেলেছেন, কোন্ ক্লাবের হয়ে খেলেছেন?

আমিন মোল্লা : আমি যখন ঢাকায় নিয়মিত প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ খেলি, তখনকার সময়ে কিছুটা ব্যতিক্রম নিয়ম ছিলো। ওই সময় যারা ফুটবল খেলতেন তাদেরকে শর্ত দিয়ে দেয়া হতো যে, হয় ঢাকা প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ খেলেন, নয়তো চট্টগ্রামে। তখন আমি নিজেই চট্টগ্রামে খেলার জন্যে প্রস্তুতি নেই। আমি ১৯৯৪ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত টানা ৫ বছর চট্টগ্রাম শতদল ক্লাবের হয়ে চট্টলা প্রিমিয়ার ফুটবল লীগে অংশ নেই। এরপর ১৯৯৯ সালে চট্টগ্রাম কাস্টমস্ ক্লাবের হয়ে খেলি। আমি ঢাকা ও চট্টগ্রামে যত ক্লাবের হয়ে প্রিমিয়ার ফুটবল লীগে অংশ নিয়েছি, প্রতিটি দলেই আমি মূল একাদশে গোলকিপার হিসেবে খেলেছি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : আপনি খেলোয়াড়ী জীবনে চাঁদপুরের কোন্ কোন্ ক্লাবের হয়ে খেলেছেন?

আমিন মোল্লা : আমি আমার খেলোয়াড়ী জীবনে চাঁদপুরের ব্রাদার্স ইউনিয়ন, বিষ্ণুদী ক্লাব, আবাহনী ক্রীড়া চক্র, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব, নতুনবাজার ক্রীড়া চক্রের হয়ে জেলা ফুটবল লীগ ও জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবলে খেলেছি।

ক্রীড়াকণ্ঠ : চাঁদপুর জেলা দলের হয়ে খেলেছেন?

আমিন মোল্লা : আমি চাঁদপুর জেলা দলের হয়ে কুমিল্লা ও সিলেটসহ বেশ ক’টি জেলাতে খেলেছি। আমি ১৯৯২ সাল থেকে ২০০৪ পর্যন্ত টানা জেলা ফুটবল দলের হয়ে খেলেছি দেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন মাঠে।

ক্রীড়াকণ্ঠ : চাঁদপুরের উদীয়মান ফুটবলারদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।

আমিন মোল্লা : আমাদের সময়ের আর বর্তমান সময়ের খেলোয়াড়দের মাঝে অনেক পার্থক্য রয়েছে। আমরা আমাদের সময়ে সিনিয়র ফুটবলারসহ মাঠে উপস্থিত সকল সিনিয়রদের সম্মান দিতাম। কোচসহ সকল খেলোয়াড়ের মধ্যে ছিলো অনেক সুসম্পর্ক। আমাদের সময় অবশ্যই খেলোয়াড়দের খেলার এবং কোচদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারে আগ্রহ থাকলেও এখন অনেকটা ব্যতিক্রম। এখন আমাদের মতো অনেক কোচ প্রশিক্ষণের নামে অনেক ফুটবলারের কাছ থেকে মাসিক টাকা নেন। যেটা আমাদের সময় ছিলো না। আর ফুটবলারদের খেলার প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে। খেলোয়াড় হিসেবে নয়, একজন ভালো ফুটবলার হতে হবে এই লক্ষ্য থাকতে হবে তার। তাহলেই সে ভালো ফুটবলার হতে পারবে। বিশেষ করে নিয়মিত ফুটবল অনুশীলনের সাথে তার সম্পৃক্ত থাকতে হবে। খেলোয়াড়দের পড়াশোনার পাশাপাশি খেলার প্রতি মনোযোগী থাকতে হবে। টাকা পেলে খেলবে, আর না হলে খেলা কিংবা নিয়মিত অনুশীলনে আসবে না সেই চিন্তা বর্তমান খেলোয়াড়দের মাথা থেকে সরাতে হবে।

ক্রীড়াকণ্ঠ : জেলাতে ভালো ফুটবলার তৈরি করতে হলে কী প্রয়োজন?

আমিন মোল্লা : আমাদের জেলাতে খেলাধুলা নেই বললেই চলে। জেলা ফুটবল লীগ হয় না অনেক দিন ধরে। শুধুমাত্র জেলা প্রশাসক জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাথে জড়িত আছেন বলেই হয়তো জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল খেলাটি মাঝে মাঝে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। মাঠে নিয়মিত খেলাধুলা হলে খেলোয়াড় বের হয়ে আসবে। খেলোয়াড় তৈরির জন্যে জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে দায়িত্ব নিতে হবে। জেলা ক্রীড়া সংস্থা জেলাতে কিংবা স্টেডিয়ামে নিয়মিত খেলাধুলার আয়োজন করলে অনেক খেলোয়াড়ই সৃষ্টি হবে। খেলাধুলা চালু থাকলেই নিয়মিত মাঠে নতুন নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টি হবে। আর যে সমস্ত ফুটবল কোচ বাফুফের মাধ্যমে কোচিং প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাদেরকে নিয়েই ফুটবল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয় যেনো। আমাদের এখানে ফুটবল কোচদের মধ্যে হিংসা রয়েছে। আমাদের এই মন-মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। নতুন নতুন ফুটবলারদেরকে আবাসিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা আমাদের সময় অনেক স্থানেই আবাসিক ফুটবল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা পেয়েছি, নতুনদেরকেও সেই ব্যবস্থা করে দিতে হবে।

ক্রীড়াকণ্ঠ : সময় দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমিন মোল্লা : জ্বি, আপনার মাধ্যমে খেলাধুলার সাথে জড়িত সকলের প্রতি রইলো আমার শ্রদ্ধা, সালাম ও ভালোবাসা।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়