প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২২, ১৭:১৮
মুন্সীগঞ্জে হিমাগারে আলু সংরক্ষণের সল্পতায় পচন
মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলার আলু হিমাগার গুলোতে উৎপাদনের তুলনায় পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা না থাকায়, আলু সংরক্ষন করতে না পেরে অনেক আলুতে পচন ধরেছে। অনেক কৃষক তাদের উৎপাদনকৃত আলু হিমাগারে রাখতে না পেরে নিজেদের উঁচু জমি ও বাড়িতে আলু সংরক্ষণ করেছিলেন। সঠিক দাম না পাওয়ায় অনেক কৃষক তাদের আলু বিক্রী করেন নি। ফলে দীর্ঘদিন ঘরে থেকে তাদের অনেক আলুর মধ্যে পচন ধরেছে। প্রতিদিনই তাদের সংরক্ষিত আলু থেকে পচনশীল আলু ফেলে দিতে বাধ্য হচ্ছেন, বাছাইকৃত আলু যে দামে বিক্রি হচ্ছে, জমিতে যে টাকা খরচে আলু উৎপন্ন করেছিলেন, তার অর্ধেক দামে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান ভুক্তভোগী আলু চাষীরা। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন অনেক কৃষক। এদিকে প্রকৃত চাষী তার উৎপাদিত আলুর ন্যায় সঙ্গত দাম মূল্য থেকে বঞ্চিত হলেও বর্তমানে আলুর বাজার চড়া। মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন বাজারে এ প্রতিনিধি পরিদর্শন করে জানতে পারেন ডায়মন্ড আলু ৩০টাকা ও বেল আলু ২৫ টাকায় দরে বিক্রি হচ্ছে। রতন নামক বিক্রেতা এ প্রতিনিধিকে জানান, পাইকারি বাজারে আলুর দাম চড়া তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যে আলু বিক্রি হয়েছে ২০টাকায় তা এখন ২৫টাকা।