প্রকাশ : ০৪ মে ২০২৩, ১০:৫৯
ধান ভাঙ্গানো মেশিনের সহলভ্যতা কমেছে কৃষকের দুর্ভোগ
শ্রীনগরেইঞ্জিন চালিতমেশিনের ধান ভাঙ্গানোয় শ্রমজীবীদের কর্মব্যস্ততা বেড়েছে। মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগরে বোরে ধানের জমির মালিক ও শ্রমিকরা উৎসবমুখর পরিবেশে ধান কর্তন, মাড়াই,বাড়িতে ধান ভেজিয়ে শুকানো শেষে, ধান ভাঙানো কাজ পুরোদমে চলার কারণে শ্রমজীবীদের কর্ম ব্যস্ততা বেড়েছে। পূর্বে ধান ভাঙ্গাতে নিতে হতো ধান ভাঙ্গানোর কারখানায়।
এখন যুগের পরিবর্তন হয়েছে ,ইঞ্জিন চালিত ধানের মেশিন নিয়ে ধান ভাঙ্গানোর জন্য এর মালিক ঘুরছেন বোরো ধান চাষীদের বাড়ির দ্বারে দ্বারে, ধান চাষিরা ধান শুকিয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন কখন আসবে ইঞ্জিন চালিত ধানের মেশিন তাদের কাছে।
ঢাকা দোহার সড়কে ডাঃ ইউসুফের বাড়িতে ৪ মে ভোরে উৎসবমুখর পরিবেশে ধান ভাঙ্গানোর কাজ চলছিল। ডাক্তার ইউসুফের ছেলে মোহাম্মদ মোজাম্মল হাতের কাছে ধান ভাঙ্গানো মেশিন পেয়ে আমরা সন্তুষ্ট। কারখানা থেকে বাড়িতে ধান ভাঙ্গানো খরচ একটু বেশি হলেও ভালো। সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কষ্ট করে কারখানায় যেতে হয়নি ধান ভাঙ্গানোর জন্য কারখানায় ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয় না। যাতায়াতের কষ্ট থেকেও রক্ষা পাওয়া যায় ।ধান ভাঙ্গানো মেশিনম্যান বলাই এ প্রতিনিধিকে জানান প্রতি মন ধান তিনি ৭০ টাকা বিনিময়ে ভেঙ্গে থাকেন,সারাবছর কাজ কম থাকলেওবোরো ধান কাটার মৌসুম আসার পর সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কর্মব্যস্ততার মধ্যে দিন অতিবাহিত হয়।তিনি আরো জানান, সারা বছর এ মেশিনের সাহায্যে
ধান ভাঙ্গিয়ে যে আয় হয় তা দিয়ে তার সংসার কোন মতে চললেও বোরো মৌসমে যে আয় হয় তা দিয়ে সংসার ভালোভাবে সংসার চলেও কিছু সঞ্চয় থাকে।