প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২১, ২০:২১
সরকারের নির্দেশ উপেক্ষা করে শাহরাস্তিতে বিদ্যালয় খোলা রেখে নেওয়া হচ্ছে ক্লাস
কোভিড-১৯-এর জন্য দেশে প্রায় দেড় বছর ধরে সকল স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ রয়েছে। কিন্তু ব্যতিক্রম শাহরাস্তি উপজেলার ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই এবং সরকারি নির্দেশ উপেক্ষা করে চলছে ক্লাস। একদিন একটি শ্রেণির ক্লাস নেওয়া হয়। এভাবে প্রতিদিনই ক্লাস চলমান থাকে। আর প্রতি ক্লাসে শিক্ষার্থিদের দিতে হয় ১০ টাকা করে।
শনিবার ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, দুটি কক্ষে ৭ম ও নবম শ্রেণির পাঠদান চলছে। শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থিদের মুখে দেখা মেলেনি মাস্ক । এছাড়া একই বেঞ্চে গাদাগাদি করে বসতে দেখা যায় শিক্ষার্থিদের। একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, তাদের থেকে প্রতি এসাইনমেন্টে ১০ টাকা করে নেয়া হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে করোনাভাইরাস মহামারির প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় সোমবার থেকে কঠোর লকডাউনে যাচ্ছে সরকার। অন্যদিকে বিদ্যালয়টি খোলা রেখে কোমলমতি শিক্ষার্থিরা রয়েছে ঝুকিঁর মধ্যে। ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. গোলাম কিবরিয়া পাটওয়ারী বলেন, শিক্ষার্থীদের এসাইনমেন্ট নিতে আসতে বলা হয়। ক্লাস নেওয়া হয় না। তবে তিনি দাবি করেন শাহরাস্তির অন্য বিদ্যালয়গুলোতেও একই কার্যক্রম চলে। তবে স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
হাজীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আহসান উল্লাহ চাঁদপুর কন্ঠকে বলেন, বিদ্যালয়ে ক্লাস করানো ও টাকা নেয়ার কোনো বিধান নেই। আমরা ক্লাস নিতে নির্দেশও দেইনি। তবে শিক্ষার্থিরা এসাইনমেন্ট জমা দিয়ে যেতে পারবে।
কোভিড-১৯-এর জন্য দেশে প্রায় দেড় বছর ধরে সকল স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ রয়েছে। কিন্তু ব্যতিক্রম শাহরাস্তি উপজেলার ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই এবং সরকারি নির্দেশ উপেক্ষা করে চলছে ক্লাস। একদিন একটি শ্রেণির ক্লাস নেওয়া হয়। এভাবে প্রতিদিনই ক্লাস চলমান থাকে। আর প্রতি ক্লাসে শিক্ষার্থিদের দিতে হয় ১০ টাকা করে।
শনিবার ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, দুটি কক্ষে ৭ম ও নবম শ্রেণির পাঠদান চলছে। শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থিদের মুখে দেখা মেলেনি মাস্ক । এছাড়া একই বেঞ্চে গাদাগাদি করে বসতে দেখা যায় শিক্ষার্থিদের। একাধিক শিক্ষার্থী জানায়, তাদের থেকে প্রতি এসাইনমেন্টে ১০ টাকা করে নেয়া হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে করোনাভাইরাস মহামারির প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় সোমবার থেকে কঠোর লকডাউনে যাচ্ছে সরকার। অন্যদিকে বিদ্যালয়টি খোলা রেখে কোমলমতি শিক্ষার্থিরা রয়েছে ঝুকিঁর মধ্যে।
ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. গোলাম কিবরিয়া পাটওয়ারী বলেন, শিক্ষার্থীদের এসাইনমেন্ট নিতে আসতে বলা হয়। ক্লাস নেওয়া হয় না। তবে তিনি দাবি করেন শাহরাস্তির অন্য বিদ্যালয়গুলোতেও একই কার্যক্রম চলে। তবে স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
হাজীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আহসান উল্লাহ চাঁদপুর কন্ঠকে বলেন, বিদ্যালয়ে ক্লাস করানো ও টাকা নেয়ার কোনো বিধান নেই। আমরা ক্লাস নিতে নির্দেশও দেইনি। তবে শিক্ষার্থিরা এসাইনমেন্ট জমা দিয়ে যেতে পারবে।