প্রকাশ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০০:০০
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতাল
ওটি এটেন্ডেন্ট আলমগীর মৃধা দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন
চাঁদপুর আড়াইশ’ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি জেনারেল হাসপাতালের ওটি বয়/ওটি এটেন্ডেন্ট মোঃ আলমগীর হোসেন মৃধা দীর্ঘদিন যাবত সুনামের সাথে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি ২০১১ সালে এখানে যোগদান করেন।
যোগদানের পর থেকে সততা ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। যে কোনো অসহায় গরীব রোগীর অপারেশন করতে গিয়ে ঔষধ সংকট হলে ডাক্তারদের সাথে পরামর্শ করে সরকারিভাবে অপারেশন করার জন্যে ঔষধের ব্যবস্থা করে দেন। এমনকি রোগীদেরকে অপারেশন করতে গিয়ে পরামর্শ দিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসায় সহায়তা করে থাকেন।
পাশাপাশি তার নিজ এলাকার ও পরিচিত লোকজনকে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়াসহ নিজে থেকে ডাক্তার দেখিয়ে থাকেন।
আলমগীর হোসেন মৃধার বাড়ি ফরিদগঞ্জ উপজেলার রামপুর এলাকার পশ্চিম লাড়ুয়া গ্রামে। নিজ এলাকায়ও তার রয়েছে ব্যাপক পরিচিতি ও সুনাম। বিভিন্নভাবে মানুষের পাশে থেকে সহায়তা করে আসছেন। এমনকি নিজেদেরও পারিবারিক ঐতিহ্য রয়েছে। গেল বন্যায় নিজে ও বিভিন্ন মানুষের সহায়তা নিয়ে বন্যার্তদের পাশে ছিলেন। তার সততা ও পারিবারিক ঐতিহ্যকে নষ্ট করার জন্যে একটি কুচক্রী মহল উঠে পড়ে লেগেছে। বিভিন্ন ভাবে তার সুনাম নষ্ট করার পাঁয়তারা করে আসছে।
সরজমিন এলাকায় গেলে স্থানীয় লোকজন বলেন, আলমগীর হোসেন মৃধা ও তার পরিবার পূর্ব থেকেই সততার মধ্যে চলে আসছে। কারো সাথে কখনো খারাপ আচরণ করতে দেখি না। এরা ভালো মানুষ। এরা আগে থেকেই মানুষকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে আসছেন। চিকিৎসার জন্যে আলমগীর মৃধার নিকট গেলে যতটুকু সম্ভব নিজের সাধ্যমতো সরকারি হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করানোর জন্যে সহায়তা করেন।
এ ব্যাপারে আলমগীর হোসেন মৃধা বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ওটি বয়/ওটি এটেন্ডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় কখনো কাউকে বাধ্য করি না টাকা দেওয়ার জন্যে। নিজের সাধ্যমতো ডাক্তার স্যারদের সহায়তায় চিকিৎসা নেওয়ার জন্যে সহায়তা করে আসছি। কে কী ভাবছেন সেটা যার যার ব্যাপার। স্যাররা বলতে পারবেন আর আমার সহকর্মীরা বলতে পারবেন, আমি কেমন। একটি চক্র আমার ও আমার পরিবারের সুনাম নষ্ট করার জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে।