বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   চাঁদপুর শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে 'আল্লাহু চত্বর'
  •   চাঁদপুর কণ্ঠৈর কলামিস্ট এএসএম শফিকুর রহমানের ইন্তেকাল
  •   নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পেল সেনাবাহিনী
  •   জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে’ প্রধান উপদেষ্টার ১০০ কোটি টাকার অনুদান
  •   মেঘনায় নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ : ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০০:০০

সাংবাদিকদের সঙ্গে চাঁদপুর জেলা বিএনপির মতবিনিময় সভা

সাংবাদিকরা গঠনমূলক সমালোচনা করুন, সত্য কথা লিখুন

---শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক

মিজানুর রহমান ও চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম ॥
সাংবাদিকরা গঠনমূলক সমালোচনা করুন, সত্য কথা লিখুন

আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর চলমান পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় সভা করেছেন।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে জেলা বিএনপি সভাপতির চাঁদপুর শহরের বাসভবন মুনিরা ভবনে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। চাঁদপুর জেলা বিএনপির অন্য নেতৃবৃন্দ ছাড়াও চাঁদপুর প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় পত্রিকার সম্পাদক এবং জাতীয় পত্রিকা ও টেলিভিশনের প্রতিনিধিগণ এই সভায় উপস্থিত ছিল।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এ কে এম সলিমুল্লাহ সেলিম। মতবিনিময়কালে চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেছেন, গণমাধ্যম হচ্ছে জাতির দর্পণ আর সাংবাদিকরা হচ্ছেন জাতির বিবেক। বিগত ১৬ বছর যাবৎ স্বৈরাচারী খুনি হাসিনা সরকার দেশে বিরোধী দল দমনে নির্বিচারে গণ গ্রেফতার, হামলা, মামলা, গুম, খুন চালিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। সাংবাদিকদের হত্যা- নিপীড়ন করেছে। অবশেষে ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। এজন্যে আমি আমার দলের পক্ষ থেকে ছাত্র- জনতাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, এখন নতুন বাংলাদেশ। এমন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা-আপনারা সবাই দেখেছিলেন। এখানে কেউ আপনাদের বাধা দিলে দলীয়ভাবে আমরা তার দায়-দায়িত্ব নেবো। অন্য কোনো পার্টির কেউ বাধা দিলে তাদেরকে আপনারাও জানাবেন, আমরাও জানাবো।

আমরা চাই চাঁদপুরের সাংবাদিকরা মুক্তভাবে তাদের গণমাধ্যমে সংবাদ পরিবেশন করবেন। যারা অপসাংবাদিকতা করে তাদের বিষয়ে সোচ্চার থাকবেন। আপনারা আমাদেরকে কাছে পাবেন। আমরা মনে করি সাংবাদিকদের কোনো দল থাকা উচিত নয়। গঠনমূলক সমালোচনা করবেন, সত্য কথা লিখবেন। চাঁদপুরের পত্রিকা গুলোতে জাতীয় সংবাদ বেশি পরিবেশন করা হয়। লোকজন স্থানীয় নিউজ চায়। স্থানীয় পর্যায়ে সকল ধরনের সংবাদ পত্রিকায় আসলে আমরা তার ব্যবস্থা নিতে সুবিধা হয়।

তিনি আরো বলেন, যে শক্তিকে পরাজিত করতে আমরা ১৭ বছর যুদ্ধ করেছি, আমাদের নেতা- কর্মীরা জেলে গেছে, অনেকে নিহত হয়েছে, বাড়িতে থাকতে পারে নি, সেই অপশক্তি যদি আবার মাঠে আসে, তাহলে আমরাও মাঠে নামার জন্যে প্রস্তুত। আমরা কিন্তু ছাড় দিবো না।

তিনি অন্তর্র্বতী সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা কাজ করুন, আমাদের সহযোগিতা থাকবে। আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন, একটা জাতীয় নির্বাচনের জন্যে যতোটুকু সময় প্রয়োজন তাদের ঐটুকু সময় দেওয়া হবে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তাদের সাংবিধানিক কোনো ক্ষমতা না থাকলেও অন্য কোনো কাজ তারা করবে।

শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, ৫ আগস্টের পর কী ঘটনা হবে তার জন্যে আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না। আপনাদের উপলব্ধি করতে হবে বিএনপি একটা বিশাল জনগণের সম্পৃক্ত একটি রাজনৈতিক দল। আমাদের নেতা তারেক রহমানের জিরো টলারেন্স এই প্রশ্নে যে, জনগণের মন জয় করতে হবে। আমাদের দলের কেউ কোনো অন্যায় কাজ করতে পারবে না। দলের সবাইকে জবাবদিহিতার মধ্যে রেখে সতর্ক করা হচ্ছে। আমাকেও শোকজ করেছে। কেন্দ্রীয়ভাবে তার জবাবও আমি দিয়েছি।

তিন বলেন, গত ৫ আগস্টের পরে বিএনপি ও সমমনা দল এবং সাধারণ মানুষ যাতে শান্তিতে ঘুমাতে পারে তা নিয়ে কাজ করেছি। সেখানে হিন্দু, খ্রিস্টানসহ সব ধর্মের মানুষের পাশেই আমরা ছিলাম, আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো। আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছেন অনুপ্রবেশকারীদের আমাদের দলে কোনো স্থান নেই।

তিনি বলেন, কেউ যদি গুজব ছড়ায় এটির বিষয়ে আপনারাই (সাংবাদিকরা) লিখবেন। কারণ আপনাদের কাছে জনগণের এটিই প্রত্যাশা। আপনাদের কাছে অনুরোধ, সত্য কথা লিখবেন। আপনাদের মধ্যে যারা এই গুজব ছড়াবে তাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকতার বিধিমত ব্যবস্থা নিবেন। বর্তমানে সবচাইতে সতর্ক থাকার বিষয়ে হচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ইউটিউবসহ নানা ভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এগুলো কারা করছে আমরা কিছুই জানি না।

তিনি বলেন, আমার কাছে এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী ফোন দিয়েছেন, তার কাছে কেউ একজন ফোন দিয়ে টাকা চায়। তিনি আমার কাছে ওই নম্বর দেয়ার পর ওই ব্যক্তিকে ফোন দিয়ে বলেছি, আমি ওই অফিসের পিয়ন, আপনার জন্যে কিছু টাকা নিয়ে আসবো। এক পর্যায়ে সে বলে সে টাকা চায়নি। প্রকৌশলী তার পূর্ব পরিচিত। পরে আমি ওই নম্বর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়েছি তাকে বের করার জন্যে।

চাঁদপুর শিল্পকলা একাডেমি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর কিছু বিপথগামী লোক শিল্পকলা একাডেমিতে ভাংচুর করেছে। যারা এটির দায়িত্বে আছেন, তাদের উচিত ছিলো এই বিষয়ে একটি মামলা দায়ের করা। এক মাস অতিবাহিত হলেও তারা কোনো মামলা করেননি। মামলা করলেই তারা আমাদের এবং সাংবাদিকদের কাছে আসতো।

বিভিন্ন স্থানে দখল বিষয়ে বলেন, আওয়ামী লীগের মতো বিএনপি এবং সমমনা দলকে ইঙ্গিত করেছে তারা। কারা জায়গা দখল করছে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রিকভার করেছে সে বিষয়ে আপনারা কাল থেকেই সত্য তথ্য তুলে ধরেন। আমাদের কেউ করলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবো।

বালু উত্তোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আপনারাই বলেন চাঁদপুরে কোথায় বালু উত্তোলন হচ্ছে? বালু উত্তোলন করছে মুন্সিগঞ্জের লোকেরা। আমাদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিমুস সালামের পৈত্রিক সম্পত্তিতে বালু উত্তোলন হচ্ছে। এই বিষয়ে প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সাথে কথা হয়েছে। আপনারা সেখানে যান। আমরা প্রশাসনের সাথে কথা বলেছি। প্রশাসন সক্রিয় হয়েছে। কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ ইতোমধ্যে ৩৩জনকে আটক করেছে এবং একাধিকবারে ৩০-৪০টি বাল্কহেড ও ড্রেজার জব্দ করেছে।

কিশোর গ্যাং সম্পর্কে শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, কিশোর গ্যাং সম্পর্কে আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ শুধুমাত্র বিএনপির কাজ নয়। এটির জন্যে প্রশাসনের পূর্ণ সহযোগিতা লাগবে। আমরা একটা সময় কাজ করেছি। এখন আর মাঠে গিয়ে কিশোর গ্যাং ধরা সম্ভব নয়। এটি প্রশাসনই আন্তরিক হয়ে করতে হবে। কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে সাংবাদিকদেরও সহযোগিতা লাগবে। আমরা চাই প্রশাসন ও সাংবাদিক আগের মতো মুক্তভাবে কাজ করবে।

তিনি বলেন, আমরা যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছি তার জন্য কাজ করতে হবে। কাজ করার ক্ষেত্রে আমাদের কেউ বাধা দেয়, সেই দায় দায়িত্ব আমরা নিব। আমাদের সমমনা কোন দল যদি এ ধরনের কাজ করে তাদের সাথে আমরা যোগাযোগ করবো, আশা করি তারাও দায় দায়িত্ব নিবে।

শেখ মানিক বলেন, যে শক্তির জন্য আমাদের নেতা-কর্মীরা জেল খেটেছে, বাড়িতে ঘুমাতে পারেননি। সে শক্তি যাদি আবারও মাঠে আসে, আমরাও মাঠে নামার জন্য প্রস্তুত। আমরা কিন্তু আর ছাড় দিবো না।

তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা আজকের মতবিনিময়ে যেসব সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন, একই ভাবে আপনারা যখন প্রশাসনের সাথে মতবিনিময় করেন, তখন আপনাদের মনের কথাগুলো তুলে ধরেন। এসব সমস্যার কথাও তুলে ধরেন। তারা যেন এসব কাজে এগিয়ে আসে।

তিনি বলেন, কিছুদিন আগে কোড়ালিয়ায় একটি ঘটনা হয়েছে। যেটির সত্যতা পাওয়া যায়নি। তারা জোরপূর্বক থানায় মামলা করেছে। কিন্তু পত্রিকার প্রতিবেদনে আসল সত্য বেরিয়ে এসেছে। ইভটিজিং কিংবা এই ধরনের কোনো ঘটনা হয়নি। তারা থানায় প্রবেশ করে বয়স্ক পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধর করেছে। ছোট ছোট ছাত্রদেরকে এই ঘটনায় যুক্ত করেছে। এর আড়ালে কে নেতৃত্ব দিয়েছে তাকে বের করতে হবে। কারণ আমাদের কাছে তথ্য আছে, ওই ঘটনায় জড়িতদের মধ্যে ৯৯ভাগ ছিলো ছাত্রলীগের কর্মী।

তিনি দলীয় নেতাদের বিষয়ে ব্যবস্থা সম্পর্কে বলেন, আপনারা হয়তো জানেন না কারা বহিষ্কার হয়েছে। তাদের মান সম্মানের কথা চিন্তা করে আমরা প্রকাশ করিনি। যারা ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে চাঁদাবাজি করেছে, লোকজনের গরু ও ছাগল এনে খেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এতোদিন আমরা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করেছি, এখন আমাদের দলের মধ্যে যারা আছে, তবে সংখ্যা খুবই কম, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এটি আপনাদের উপলব্ধি করতে হবে।

সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে আবারও বলতে চাই, যারা অসাধু সাংবাদিকতা করে, তাদের বিষয়ে আপনারা সকলে সোচ্চার থাকেন। আমাদেরকে আপনাদের পাশে পাবেন। মূলত সাংবাদিকদের কোনো দল থাকা উচিত নয়। সাংবাদিকদের একটিই দল, তা হচ্ছে গঠনমূলক সমালোচনা এবং সত্য কথা তুলে ধরা। একই সাথে আপনারা সমাজের কোথায় কোন্ সমস্যা আছে তা তুলে ধরেন।

জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সলিম উল্লাহ সেলিমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন জেলা জামায়াতের জয়েন্ট সেক্রেটারী ও দৈনিক চাঁদপুর দিগন্তের সম্পাদক এবং প্রকাশক অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া।

জেলার চলমান সার্বিক পরিস্থিতি ও বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে বক্তব্য দেন চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি শাহাদাত হোসেন শান্ত, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সুমন, সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, গিয়াস উদ্দিন মিলন, এএইচএম আহসান উল্যাহ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল রুশদী, রহিম বাদশা, লক্ষ্মণ চন্দ্র সূত্রধর, আল-ইমরান শোভন, অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন লিটন, আলম পলাশ, শওকত আলী, ফারুক আহাম্মদ, আব্দুল আউয়াল রুবেল, এম এ লতিফ, জাকির হোসেন, বোরহান উদ্দিন ডালিম, ইব্রাহিম রনি, রফিকুল ইসলাম বাবু (এমআর বাবু), তালহা জুবায়ের, নজরুল ইসলাম আতিক, কে এম মাসুদ প্রমুখ।

উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুব আনোয়ার বাবলু, সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন খান বাবলু, খলিলুর রহমান গাজী, ডিএম শাহজাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুনরি চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক সেলিমুস্ সালাম, পৌর বিএনপির সভাপতি আক্তার হোসেন মাঝি, সেক্রেটারী অ্যাড. হারুনুর রশিদ, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহজালাল মিশন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. শামসুজ্জামান মন্টু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হযরত আলী ঢালী প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সলিমুল্লা সেলিম বলেন, আমরা ক্ষমতায় আসি নি। দলের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ রাখা এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিসহ চাঁদপুরের শান্তি শৃঙ্খলা যাতে বজায় থাকে সেই লক্ষ্যে আমাদের সভাপতি সহ নেতৃবৃন্দ কাজ করছেন। যেখানেই অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি চাঁদপুরের আগামীর শান্তি শৃঙ্খলা ও উন্নয়নে সাংবাদিকদের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়