বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ৩১ মে ২০২৪, ০০:০০

মেঘনায় বালুবাহী বাল্কহেডে অভিযান ॥ ১২ সুকানি গ্রেপ্তার

চাঁদপুর কণ্ঠ রিপোর্ট ॥
মেঘনায় বালুবাহী বাল্কহেডে অভিযান ॥ ১২ সুকানি গ্রেপ্তার

চাঁদপুর মেঘনা নদীর মোলহেড ও সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের মিনি কক্সবাজার নামক স্থানে বাল্কহেডে পৃথক দুটি অভিযানে সুকানির যোগ্যতা ও সনদ না থাকাসহ বিভিন্ন অনিয়মের কারণে ১২ জন সুকানিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দুপুরে এসব তথ্য জানান চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কামরুজ্জামান।

মোলহেডের অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলো : সুকানি মোঃ ফিরোজ (৩৮), মোঃ লাভলু (২৫), মোঃ আকবর (২৯), মোঃ তারেক (২০) ও মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (৫০)। এদের বাড়ি পিরোজপুর ও লক্ষ্মীপুর জেলায়।

রাজরাজেশ্বর এলাকায় অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলো : সুকানি মোঃ মহিউদ্দিন (৩৪), মোঃ মহিউদ্দিন (৩৪), মোঃ মোক্তার হোসেন (২৮), মোঃ রিপন (৩২), মোঃ রুবেল (২৩), মোঃ মিজান (৪৪) ও মোঃ হুমায়ুন কবীর (৫৫)। এদের বাড়ি লক্ষ্মীপুর, ভোলা, বরগুনা ও বাগেরহাট জেলায়।

ওসি কামরুজ্জামান বলেন, থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিঠুন বালা ও সঙ্গীয় ফোর্স ২৯ মে সন্ধ্যার পরে মোলহেড এলাকায় ৩টি বাল্কহেডে অভিযান চালায়। নিষিদ্ধ সময়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বেপরোয়া গতিতে বাল্কহেড চালানোর অপরাধে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেন।

এছাড়া ৩০ মে ভোর ৬টা থেকে সকাল সোয়া ৭টা পর্যন্ত এসআই মিঠুন বালার নেতৃত্বে রাজরাজেশ্বর এলাকায় আরেকটি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ৭টি বাল্কহেডের কাগজপত্র যাচাই করে সার্ভে সনদ ঝুলিয়ে না রাখাসহ রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রকাশ্য স্থানে উৎকীর্ণ ও সুকানি যোগ্যতা সনদ না থাকার অপরাধে ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ওসি আরও বলেন, প্রথম অভিযানে গ্রেপ্তার ৫ জনের বিরুদ্ধে ১৮৬০ সালের পেনাল কোড আইনের ২৮০/৩৪ ধারায় তিনটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়। দ্বিতীয় অভিযানে গ্রেপ্তার ৭ জনের বিরুদ্ধে অভ্যান্তরীণ নৌ চলাচল অধ্যাদেশ ১৯৭৬ (সংশোধনী-২০০৫) বিভিন্ন ধারায় মেরিন আদালতে প্রসিকিউশন দাখিল করা হয়। জব্দকৃত ৭টি বাল্কহেড চালকের নিকট বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়