বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ১৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ১০ মে ২০২৪, ০০:০০

যাত্রীবাহী আনন্দ বাস চাঁদা দিয়ে চাঁদপুরে প্রবেশ করছে

স্টাফ রিপোর্টার ॥
যাত্রীবাহী আনন্দ বাস চাঁদা দিয়ে চাঁদপুরে প্রবেশ করছে

যাত্রীবাহী আনন্দ বাস বিভিন্ন স্থানে চাঁদা দিয়ে চাঁদপুরে প্রবেশ করে থাকে। সকল দপ্তরের চাঁদার টাকা প্রতিদিন পরিশোধ করতে হয়।

চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ-রায়পুর সড়কে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাস হচ্ছে আনন্দ বাস। নির্ধারিত সময়ে বাসগুলো চাঁদপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে যায়। এ রুটে প্রতিদিন ৩০টির মতো বাস চলাচল করে থাকে। একটা বাস দুবার আপ-ডাউন করে থাকে। যার বিনিময়ে বিভিন্ন স্থানে বাসপ্রতি টাকা গুণতে হয়। আর এসব বাস চাঁদপুরে প্রবেশ করার অনুমতি না থাকলেও চাঁদার বিনিময়ে প্রবেশ করছে। এসব বাসের অধিকাংশই চাঁদপুরে প্রবেশ করার জন্যে রুট পারমিট নেই। কিন্তু শ্রমিক নেতা, মালিক সমিতি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে এরা চাঁদপুরে প্রবেশ করে। এসব চাঁদার টাকা শ্রমিক নেতা, মালিক সমিতি ও প্রশাসন নিয়ে থাকে। এর মধ্যে প্রতি গাড়ি ১৭০ টাকা চাঁদপুরে দিতে হয়। এ টাকা থেকে ৩০ টাকা পৌরসভা পেয়ে থাকে। বাকি ১৫০ টাকা শ্রমিক নেতা ও মালিক সমিতি পেয়ে থাকে।

প্রতিদিন চৌমুহনী হতে একটি গাড়ি ছেড়ে চাঁদপুরে প্রবেশ করতে হলে ৫ জায়গায় বিভিন্ন হারে চাঁদা দিতে হয়। গাড়িপ্রতি চাঁদার হার হচ্ছে চৌমুহনী ১৫০ টাকা, লক্ষ্মীপুর ১৫০ টাকা, রায়পুর ৬০ টাকা, ফরিদগঞ্জ ৬০ টাকা ও চাঁদপুর ১৭০ টাকা। এসব চাঁদার টাকা গুণতে গিয়ে যাত্রীদের বেশি ভাড়া গুণতে হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আনন্দ বাস চালক জানান, অধিকাংশ গাড়ির কাগজপত্রে ত্রুটি আছে। রুট পারমিট নেই। সবাই যে নিয়মে টাকা দেয় আমার গাড়ির মালিকও সেই নিয়মে টাকা দিয়ে থাকে। আগে গাড়িগুলোর অনুমতি না থাকলেও এখন চাঁদপুরে আসার অনুমতি আছে।

এ ব্যাপারে চাঁদপুর সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি বাবুল মিজি বলেন, আগে এদের অনুমোদন ছিলো না। এখন কাগজপত্র ঠিক করেছি।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়