মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ২৮ আগস্ট ২০২২, ০০:০০

হক-বাতেল পরিচয়ের মানদণ্ড হচ্ছে আহলে বাইত ও সাহাবায়ে কেরাম
চাঁদপুর কণ্ঠ রিপোর্ট ॥

২৭ আগস্ট শহীদে মিল্লাত আল্লামা নূরুল ইসলাম ফারুকী (রঃ)’র শাহাদাত দিবস। এ দিবস উপলক্ষে এবং শোহাদায়ে কারবালা স্মরণে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত চাঁদপুর সদর ও পৌর কমিটির উদ্যোগে গতকাল বিকেলে চাঁদপুর প্রেসক্লাবে এ আলোচনা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা শেষে শহীদ ফারুকী হত্যার বিচারের দাবিতে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত চাঁদপুর সদর উপজেলা শাখার সভাপতি মাওঃ মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মাওঃ মোঃ হাসানুজ্জামানের পরিচালনায় আলোচনায় বক্তব্য রাখেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত চাঁদপুর জেলা শাখার সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আল্লামা জাকারিয়া আল-মাদানী, অধ্যক্ষ আনম মুহিবুল্লাহ, পীরে তরিকত শাহসুফী আল্লামা আব্দুল হক শাহজী, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু জাফর মোঃ মাঈনুদ্দিন, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ খন্দকার মকবুল আহমেদ, চাঁদপুর পৌর কমিটির সভাপতি এএইচএম আহসান উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক মাওঃ আব্দুর রউফ খান করিম, সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওঃ আব্দুল হান্নান নিজামী, জেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হুমায়ুন কবির, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মোঃ আব্দুর রাহীম, সদর উপজেলার সহ-সভাপতি পীরজাদা মাওঃ মাহফুজ উল্লাহ ইউসুফী, অর্থ সম্পাদক পীরজাদা মাওঃ নূর মোহাম্মদ আরোফিন, সদস্য মোঃ হেলাল উদ্দিন, মোঃ বিল্লাল হোসেন তালুকদার, মোঃ গিয়াসউদ্দিন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুল হাসান প্রমুখ।

বক্তাগণ বলেন, হক-বাতেল চিনার অন্যতম মানদণ্ড হলো আহলে বাইত এবং সাহাবায়ে কেরাম। আহলে বাইত তথা প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরিবারের সদস্যগণকে সম্মান এবং ভক্তি, শ্রদ্ধ ও মহব্বত করতে হবে। সাহাবাগণ সমালোচনার ঊর্ধ্বে। আহলে বাইতকে মহব্বত করা ঈমানের দাবি। বক্তাগণ বলেন,

কারবালার ময়দানে হোসাইনি মুসলমান এবং এজিদি মুসলমান নামে মুসলমান দুইভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে মহব্বত এবং অনুসরণ-অনুকরণ করার নাম হচ্ছে ঈমান। প্রিয় নবী (দঃ) বলেছেন, সাবধান! আমার আহলে বাইত নূহ (আঃ)-এর কিসতির (নৌকা) ন্যায়। সে নৌকায় যারা আরোহন করেছে তারাই নাজাতপ্রাপ্ত হয়েছে। অতএব আমার আহলে বাইতকে যারা আঁকড়ে থাকবে তারাই নাজাতপ্রাপ্ত হবে।

সবশেষে মিলাদ-কিয়াম ও দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফেজ আবদুস সালাম ও নাতে রাসুল (দঃ) পরিবেশন করেন মোঃ হেলাল উদ্দিন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়