বিএনপির দুঃসময়ের সাহসী কান্ডারী শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক

দীর্ঘ দেড় যুগের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপিকে চাঁদপুর জেলার নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন দলের পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতা শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক। বিএনপির বিগত সকল আন্দোলন সংগ্রামে দূর্দিনে নেতাকর্মীদের পাশে একমাত্র(৫ আগস্ট,২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পর্যন্ত)চাঁদপুর জেলা বিএনপির ওয়ান ম্যান আরমি খ্যাত তৃণমূলের জনপ্রিয়

নেতা কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক।

যার সাহসী নেতৃত্বে জেলা বিএনপিসহ সকল অঙ্গসংঠনকে একত্রিত রেখে সংগঠনকে শক্তিশালী করে রেখেছেন।

তৃণমূল কর্মীদের দাবি, সুসময়ে বহু অতিথি নেতার বিএনপির রাজনীতিতে দেখা গেলেও দুঃসময়ে তাদের দেখা যায়নি। দলের যেকোন বিপর্যস্ত মূহুর্তে চাঁদপুরের রাজপথ থেকে শুরু করে ঢাকার রাজপথ দলের আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক । পাশাপাশি হামলা মামলা আহত অবস্থায় হাসপাতালে থাকা নেতাদের পাশে একমাত্র মানিককেই ছিলেন।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘ প্রায় দেড়যুগ ধরে চাঁদপুরে বিএনপি সহ বিএনপির সকল অঙ্গ সংগঠন গুলোকে নেতৃত্ব দিয়ে প্রতিটি সংগঠনকে শক্তিশালী সংগঠনে রূপ দিয়েছেন। যার কারণে চাঁদপুরে বিএনপির একজন ত্যাগী ও সফল নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক । বিগত সময়ের বিএনপির যে কোন দলীয় কর্মসূচী আসলে আন্দেলন সংগ্রামে নেতাকর্মীদের নিয়ে ব্যাপকভাবে রাজপথে নেমে পড়েন মানিক। নিজে কারাবরণ করেছেন। অনেক মামলার আসামি হয়ে দিনের পর দিন,মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এবং যুগ পেরিয়েও নেতাকর্মীদের নিয়ে আদালতের বারান্দায় সময় কেটেছে তার।বিএনপির রাজনীতিতে শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক অনেক নির্যাতিত হন। ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। রাজনীতি ও বিএনপি নেতাকর্মীদের পাশে থাকতে গিয়ে অর্থ,ব্যবসা বাড়ি ঘর খুইয়েছেন। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আক্রোশের শিকার হয়ে দুই দফা তার শহরের বাড়িসহ অন্যান্য স্থাপনা ভাংচুর লুটপাট ও আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া হয়। বাড়ির ভিতর দামি একটি স্প্রীডবোট ছিলো, সেটিও জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে।

স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহলের মতে, চাঁদপুরে বিএনপির রাজনীতিতে শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক দুঃসময়ের কান্ডারী হয়ে আছেন নেতাকর্মীদের পাশে।আর দলের তৃণমুলের নেতাকর্মীদের মতে, বিএনপি সরকারের সময়ের অনেক বাঘা বাঘা নেতারা বর্তমানের এ কঠিন পরিস্থিতিতে নিজেদের বাঁচাতে আড়ালে আবডালে থাকছেন। কেউবা আবার সরকারী দলের সাথে আঁতাত করে চলেছেন। ঠিক তখনই সময়ের সাহসী সৈনিক হয়ে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন এবং বর্তমানেও রয়েছেন শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক। তাঁর বিরুদ্ধে দলের ভিতরে ও বাহির চক্রের কোন ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা

অপপ্রচার ঐক্যবদ্ধ হাওয়া নেতাকর্মীরা বরদাশ করবে না। শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকের বিকল্প নেতা চাঁদপুর - ৩ সদর আসনে এখনো তৈরি হয়নি। মানিক

দুঃসময়ের সাহসী কান্ডারী। দেশে গণতন্ত্র ও বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে এ ধরনের ত্যাগী নেতাই দরকার।

ষড়যন্ত্র ছিল বিএনপির বিরুদ্ধে, সেই সময় তারা বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল নেতাকর্মীদের কারণে তা সম্ভব হয়নি।