শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাজীগঞ্জে তাল গাছ থেকে পড়ে আহত যুবকের মৃত্যু
  •   অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন চৌধুরী মারা গেছেন
  •   ছেলের মামলা-হামলায় বাড়িছাড়া বৃদ্ধা মা
  •   মতলব উত্তরে ইকবাল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
  •   মতলবে ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ৩

প্রকাশ : ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০২

ভারতীয় দোসরসহ কলকাতায় ২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, পরিচয় প্রকাশ করলো ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট)

মো: জাকির হোসেন
ভারতীয় দোসরসহ কলকাতায় ২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, পরিচয় প্রকাশ করলো ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট)
ছবি : সংগৃহীত

দুই বাংলাদেশি এবং তাদের ভারতীয় দোসরকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের আর্থিক তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। অনুপ্রবেশ ও মানব পাচারে সহায়তার অভিযোগে কলকাতা থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশি নাগরিকরা হলেন রনি মণ্ডল ও সামির চৌধুরী এবং ভারতীয় নাগরিক হলেন পিন্টু হালদার। গ্রেপ্তারের ঘটনাটি এমন এক সময়ে হয়েছে যখন রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের ১৭টি স্থানে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ সংশ্লিষ্ট অর্থ পাচার মামলায় অভিযান চালিয়েছিল মাত্র একদিন আগে। একটি এফআইআরের ভিত্তিতে চলতি বছরের ৪ জুনের করা মামলায় অভিযানটি চালানো হয়। মামলাটি ঝাড়খণ্ডের রাঁচি জেলার বারিয়াতু থানায় দাখিল করা হয়েছিল। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৬০-এর ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ এবং ৩৪ ধারা, পাসপোর্ট আইন ১৯৬৭-এর ১২ ধারা এবং বিদেশি আইন ১৯৪৬-এর ১৪-এ ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। Live Channel 24 আন্তর্জাতিক A-AA+ ভারতীয় দোসরসহ কলকাতায় ২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, পরিচয় প্রকাশ করলো ইডি আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত : ২২:১৮, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | আপডেট: ২২:২৯, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ ভারতীয় দোসরসহ কলকাতায় ২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, পরিচয় প্রকাশ করলো ইডি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। দুই বাংলাদেশি এবং তাদের ভারতীয় দোসরকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের আর্থিক তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। অনুপ্রবেশ ও মানব পাচারে সহায়তার অভিযোগে কলকাতা থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশি নাগরিকরা হলেন রনি মণ্ডল ও সামির চৌধুরী এবং ভারতীয় নাগরিক হলেন পিন্টু হালদার। গ্রেপ্তারের ঘটনাটি এমন এক সময়ে হয়েছে যখন রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের ১৭টি স্থানে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ সংশ্লিষ্ট অর্থ পাচার মামলায় অভিযান চালিয়েছিল মাত্র একদিন আগে। একটি এফআইআরের ভিত্তিতে চলতি বছরের ৪ জুনের করা মামলায় অভিযানটি চালানো হয়। খবর এএনআইয়ের। মামলাটি ঝাড়খণ্ডের রাঁচি জেলার বারিয়াতু থানায় দাখিল করা হয়েছিল। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৬০-এর ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ এবং ৩৪ ধারা, পাসপোর্ট আইন ১৯৬৭-এর ১২ ধারা এবং বিদেশি আইন ১৯৪৬-এর ১৪-এ ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আরও পড়ুন : আওয়ামী লীগ ও সাংবাদিক ইস্যুতে ড. ইউনূস সরকারের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের জোরালো বার্তা এফআইআর অনুযায়ী, বাংলাদেশি নাগরিক নিপা আখতার খুশিকে (বয়স আনুমানিক ২১ বছর) চলতি বছরের ৩১ মে মধ্যরাতে মানিশা রাই নামে এক তরুণীর সহায়তায় এবং ঝুমা নামে আরেকজনের সহযোগিতায় বাংলাদেশের সীমান্ত অবৈধভাবে পার করে বনের ভেতর দিয়ে কলকাতায় আনা হয়। এই মামলাটি বাংলাদেশি নাগরিকদের এজেন্টদের সহায়তায় ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের সঙ্গে সম্পর্কিত, যারা তাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য জাল নথি সরবরাহ করে। ইডির ভাষ্যমতে, 'বেশ কয়েকজন অনুপ্রবেশ, জাল পরিচয়পত্র তৈরির মতো অবৈধ কার্যকলাপে জড়িত, যা ২০০২-এর পিএমএলএ আইনের ধারা ২(১)(ইউ) অনুযায়ী অপরাধমূলক কার্যক্রম হিসেবে চিহ্নিত। এই কারণে, বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ করা এবং এই কার্যকলাপে জড়িত এজেন্টদের নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করা প্রয়োজন। একইসঙ্গে যারা এই ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে ‘অপরাধমূলক আয়’ অর্জনের চেষ্টা করছে। এজন্য অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনের (২০০২) আওতায় একটি পূর্ণাঙ্গ এবং বিস্তৃত তদন্ত করা জরুরি।' তথ্যসূত্র : চ্যানেল 24

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়