প্রকাশ : ২৮ মে ২০২২, ০০:০০
শ্রদ্ধার্ঘ্য
(উৎসর্গ : প্রফেসর ড. মঈনুদ্দিন আহমদ খান)
কাটাফাটা চৈতন্যকে সুচারু করা হতে পালিশ করে
সজ্জিত রংয়ের বাহারি পটে সবধন্য করে
বিদ্যার্থীর সর্বময়তাকে চৌতিবহর দীক্ষায়
নির্মল চক্ষুভরাট করে দেন যিনি
বহিঃবর্ধনতার পরিবারে তিনিই শিক্ষাগুরু।
সময়ের পূর্বাপর লালন করে পাড়ি দিতে হয়
সব মানুষের একদিন অদেখা পরপারে
হুট করে চোট খেয়ে মৈত্রীহীনতার কাছে
সমর্পণ নয় যদিও আজকের বেলা, তৃষিত মেলা
বছর পূর্তির স্মরণীয় ভেলায় এইসব আমাদের মূখ্য আবেদন
কবিতার কবিতায় সঞ্চিত একালের দুমুঠো সবিনয় নিবেদন
শ্রদ্ধাঞ্জলিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য যতোপুরু।
ঘূর্ণিস্রোতে
শোনার গানগুলো মরীচিকা পাঠান কেন্দ্রভুলে
গলা নামানো ড্রোনগুলো পাকাপোড়া
সবুজাভ পথগুলোয় মানবের পথ হাঁটে না
চতুরতায় ভ্রমরের ঘুম কেড়ে নেয় অপ্রার্থীত
তবু গানগুলো কালের জয়ে
শিরোপা জমায়।
আগুন্তুক নম্রস্বরে গেয়ে যায় আবিশ্যিক খামের দস্তায়
পুরোনো দরজায় নির্বলা দাঁড়িয়ে থাকার নস্টালজিয়ায়
মধ্যবর্তী তৃষ্ণায় বেড়ে ওঠে কিংবদন্তি প্রাচ্যের টানেল
পাশ্চাত্য হতে সীমার বেকাবু প্যানেল ছোঁয়ার ভিনসেল
যখন স্বদেশী ভ্রু লটকানো থাকে
লত্তিহীন লাট্টুর ঘূর্ণিটানায়।