প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ০৮:৫২
আমার সাব-সেক্টর কমান্ডার

আহমেদ উল্লাহ ভূঁইয়া আমার সাব-সেক্টর কমান্ডার
ক্যাপ্টেন (অব.) জহিরুল হক পাঠান চাঁদপুরের বীর সন্তান,
স্বদেশ ভূমির মুক্তির লক্ষ্যে পাঠান রহমান।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের তুল্যহীন এ বীর,
পাক-হানাদার মুক্ত করতে করেন মনস্থির।
মাতৃভূমি মায়ের মতো রক্ষে যে সন্তান,
জাতীয় বীর নামে খ্যাত অমূল্য রতন।
শত্রুর অস্ত্রে শত্রু নিধন করতে যে জন পারে,
বীরত্বের সোনার মুকুট তাঁর শিরেই শোভে।
এক ডিভিশন পাক-সেনানি সঙ্গে ছিলো অসংখ্য লেজুড়,
হাজার হাজার লাশ বনে যায় করে করজোড়।
পাঠান সাহেবের রণকৌশল রূপকথারই মতো,
তাঁর কৌশলেই আমরা তাদের করলাম পদানত।
৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল রাত পোহাবার আগে,
জীবিত সব হানাদার চাঁদপুর জেলা ছাড়ে।
এই তো সেদিন শুক্রবার-২০২৪ সাল ঊনিশ জানুয়ারি,
পাঠান সাহেব পরপারে গেলেন মোদের ছাড়ি।
তবে দেখছি তাঁকে সর্বক্ষণ স্বাধীনতার পতাকায়,
বাংলাদেশের পতাকা তাঁর কথাই কয়।
দোয়া করি, হে জাতীয় বীর দরগাহে আল্লাহর,
বেহেস্তেই ঠাঁই হোক আপনার মিলবো পুনর্বার।