বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:১২

কী হবে শিক্ষিত বেকারদের

মাছুম বিল্লাহ
কী হবে শিক্ষিত বেকারদের

দেশে প্রতিবছর ২৪ লাখের মতো তরুণ-তরুণী চাকরির বাজারে আসছেন। দেশের অর্থনীতির বড় একটি অংশ এখনো অপ্রাতিষ্ঠানিক। উচ্চশিক্ষিতরা কারখানা পর্যায় বা উৎপাদন খাতে কাজ করতে চান না। এসব কাজের ক্ষেত্র ঢাকার বাইরে হলে তারা সেসব জায়গায় আর যেতে চান না। শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কমাতে হলে শ্রমবাজারে চাকরির প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্র বাড়াতে হবে বলে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা অভিমত প্রকাশ করেন। দেশের ২৪ লাখ তরুণ-তরুণীর মধ্যে ৫-১০ লাখ বিদেশে পাড়ি জমান যাদের অধিকাংশই অদক্ষ। বাকি সবার চাকরি দেশে হয় না, হওয়ার কথাও নয়। কারণ, এতো বিশাল জনসংখ্যার জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির নেই কোনো সঠিক ও কার্যকরী পরিকল্পনা।

বিদেশে পাঠানোর জন্য প্রশিক্ষিত ও দক্ষ উচ্চশিক্ষিত গ্র্যাজুয়েট পাঠানো দরকার। সে ক্ষেত্রেও নেই কোনো অগ্রগতি। বিডি জবসের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর বলেন, ‘বেকারত্বের সমস্যা যেকোনো দেশের অন্যতম মৌলিক সমস্যা। যে ছাত্র আন্দোলনের মুখে দেশে নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তারও মূলে ছিলো কর্মসংস্থান ও বেকারত্ব ।’ আইএলও-র নিয়ম অনুযায়ী যারা সাত দিনের মধ্যে মজুরির বিনিময়ে এক ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ পাননি। একমাস ধরে কাজ প্রত্যাশী ছিলেন, তারা বেকার হিসেবে গণ্য হন। এ হিসেবে আমাদের শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা যে কত হবে তার প্রকৃত হিসেব বের করা বেশ কঠিন। বিবিএস-এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশে বর্তমানে ৭ কোটি ৩৮ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৬ লাখ বেকার। যতো বেশি শিক্ষিত হচ্ছেন ততো বেশি বেকারের সংখ্যা বাড়ছে। গত এক দশকে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেড়েছে তিনগুণ। তার অন্যতম কারণ হচ্ছে অর্থনীতিতে অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ডই বেশি। রাজনৈতিক সরকারগুলো তাদের স্বার্থে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ওপর নির্ভর করে। কারণ, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে লোক যোগাড় করা সহজ।

দেশের কৃষি খাত হতে পারে সম্ভাবনার এক বিশাল ক্ষেত্র। আমাদের উচ্চশিক্ষিত বেকাররা ইটালি, মালয়েশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যসহ অনেকে দেশেই এখন অনেক কাজের মধ্যে কৃষি খাতে নিয়োজিত হন অথচ দেশে তারা কৃষি কাজের ধারে কাছেও যান না। কৃষি কাজকে তারা মানহানিকর মনে করেন। অথচ অনেক শিক্ষত গ্র্যাজুয়েট আছেন যাদের দেশে বাবামায়ের ভূ-সম্পত্তি রয়েছে, সেখানে তারা অনেক কিছু উৎপাদন করে অন্যান্য কৃষক ও শিক্ষিত বেকারদের অনুপ্রাণিত করতে পারেন। চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেরাই অনেককে চাকরি দিতে পারেন। সেসব না করে দেশের জমি বিক্রি করে তারা যান ইটালীতে। সেখানেও যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজ পান না। দেখা যায়, অপেক্ষা করে করে সপাহে দু-চারদিন কাজ করার সুযোগ পান কৃষিক্ষেত্রেই। এখানে মাইন্ডসেট ও সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপারে পরিবর্তন প্রয়োজন, সেটি কীভাবে হবে তার ওপর আলোচনা ও সেমিনার প্রয়োজন।

আমরা যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কোনো সরকারি বা বেসরকারি কলেজের পাশ দিয়ে যাই তখন একটি চিত্র চোখের সামনে আসে। রাষ্ট্রীয় অর্থে গড়া বিশাল বিশাল ভবন, বিশাল খেলার মাঠসহ অন্যান্য অবকাঠামো, হাজার হাজার শিক্ষার্থী ও শত শত শিক্ষক যারা বেতনের পুরোটাই কিংবা বিশাল এক অংশ রাষ্ট্রীয় খাত থেকে পেয়ে থাকেন। অথচ এসব বড় বড় কলেজের প্রোডাকশন কী? লাখ লাখ বেকার তৈরি করা, কৃষি ও শ্রমবাজার বিমুখ একদল শিক্ষার্থী কিংবা গ্র্যাজুয়েট যারা অনন্য ব্যতিক্রম ছাড়া নিজ বিষয়ের কিছুই ভালোভাবে জানেন না, বুঝতে পারেন না, নিজেরা বুঝেন না। বহু নিয়োগ পরীক্ষায় এবং ব্যক্তিগত আলাপে যার বহু প্রমাণ পেয়েছি। তা ছাড়া এ বিষয়টি কমবেশি সবারই জানা। এসব শিক্ষার্থীদের নিজ বিষয়ে কিংবা তাদের চারদিকের পরিবেশের কোনো বিষয়ে মৌলিক কোনো ধারণা নেই। অথচ বিশাল বিশাল রাষ্ট্রীয় এসব প্রতিষ্ঠান যেনো লাখ লাখ তরুণ শিক্ষার্থী বেকার তৈরির জন্য দাঁড়িয়ে আছে। দু-চারজন শিক্ষার্থী নিজেদের ইচ্ছায়, কষ্ট করে, সেলফ-মোটিভেশনের কারণে তাদের তাদের স্ব স্ব বিষয় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন, কিছুটা পড়াশোনা করেন, অনেকটাই নিয়মিত ক্লাস করেন। বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় দেখি কলেজ থেকে অনার্স পাস করা শিক্ষার্থীরা আসেন কিংবা অনার্স পড়ারত অবস্থায় পরীক্ষা দিতে আসেন। যদি জিজ্ঞেস করি চাকরি হলে কীভাবে ক্লাস করবেন কিংবা অনার্স পরীক্ষা দেবেন। সবারই এক উত্তর, ক্লাস করার প্রয়োজন হয় না, আমরা ক্লাস করি না। এই একটি উত্তরই অনেক কিছু বলে দেয়। আবার কেউ কেউ কোনো অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমবাজারে প্রচলিত কিছু কাজের সঙ্গে নিজেই যুক্ত হন, প্রাতিষ্ঠানিক কোনো উদ্যোগের কারণে নয়। তারা একটি সার্টিফিকেটও যোগাড় করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে নিজেরা প্রতিষ্ঠিত হন, উদ্যেক্তা হন এবং অন্যদের চাকরির সংস্থান করেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ ও রাষ্ট্র তাদের সেভাবে কিংবা কোনোভাবে সহায়তা করে না। এই বিষয়টি আমাদের বেকার তৈরির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর চিন্তায়ও আসেনা।

অধিকাংশ শিক্ষিতদের অবস্থা কী? নিজ বিষয় জানেন না, শুধু কিছু নোট বা গাইড পড়ে পরীক্ষা দেন। বাংলা কিংবা ইংরেজি কোন ভাষাই মোটামুটিও জানেন না, নিজ থেকে দরখাস্ত কিংবা কোনো বিষয় লিখতে বা বলতে পারেন না। আর কারিগরি দক্ষতা? সেতো শূন্যের কোঠায়। তখন তাদের মধ্যে কেউ কেউ তথাকথিত ছাত্র রাজনীতির আশ্রয় নেন। কারণ, সেটি করলে ক্যানটিন, দোকান ও হোটেলে বিনা পয়সায় খাওয়া যাবে, অন্যান্য বিকল্প পথে অর্থ উপার্জন করা যাবে। ভবিষ্যতে ঠিকাদারি কিংবা চাঁদাবাজির মতো কাজ অবৈধ কাজ করে অঢেল অর্থ উপার্জন করা যাবে। আর রাজনৈতিক সরকারগুলো এই অবস্থাকে পুঁজি করে হাজার থেকে লাখো শিক্ষার্থীদের এই পথে নিয়ে আসেন নিজেদের অস্তিত্ব ও গদি টিকিয়ে রাখার জন্য। এসব শিক্ষার্থীরা রাজনৈতিক ক্যাডার বা কর্মীতে পরিণত হন। কিন্তু জানেন না রাজনীতি কী, জানেন না নিজের কোন বিষয়ে পড়াশোনা করেন, পড়ে কখনো তাদের পরীক্ষা দিতে হয় না। এটি তাদের আর একটি বাড়তি সুবিধা! রাষ্ট্র এই অবস্থাকেই সবচেয়ে বেশি আনুকূল্য প্রদান করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। আর তাই, শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে আর সমাজে বিরাজ করছে চরম অস্থিরতা।

রাষ্ট্র পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থা এর চেয়ে খুব একটা বেশি নেই। তবে অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে তাদের ভর্তি হতে হয় বলে কিছুটা ভালো কিন্তু দুষ্ট রাজনীতি তাদের অবস্থাও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজের শিক্ষার্থীদের মতোই করে ফেলেছে অনেকটা। এর বিপরীতে দাঁড়িয়ে গেছে শ দেড়েকের বেশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যার অধিকাংশই রাজনৈতিক বিবেচনায় স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া বাকিগুলোর অবস্থা আরো নাজুক। শিক্ষিত বেকার তৈরিতেই এরাও মুখ্য ভূমিকা পালন করছে।

প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে শিক্ষার্থীদের যে ইংরেজি পড়ানো হলো, লাখো ইংরেজি শিক্ষককে বিভিন্নভাবে তৈরির প্রশিক্ষণ দেয়া হলো তা কোনো কাজেই লাগল না। কারণ, শিক্ষার্থীরা এই ভাষাটি বারো বছরে কেউই শেখেন না, শেখেন কয়েকটি গ্রামারের রুলস, তাও সবাই না। তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে আবার সেই ‘আই অ্যাম গোয়িং’, ‘হি লুকস’ জাতীয় ইংরেজি নতুন করে শেখা শুরু করেন। এগুলো প্রকৃত অর্থে কোনো কাজে আসে না। কারণ, ছোট ও ইয়ং বয়সে শ্রেণিকক্ষের পরিবেশে যেভাবে ইংরেজির দক্ষতা তৈরি করা সম্ভব ছিলো, বেশি বয়সে এসে তা সম্বব হয় না। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জোর করে তাদের ‘স্পোকেন ইংরেজি’ শেখানোর চেষ্টা করে আর ইংরেজি শেখানোর যে রাষ্ট্রীয় পুরো আয়োজন দীর্ঘ বারো বছরে সব আয়োজনই বৃথা। এই বিষয়টি নিয়ে কেউ ভাবেন না। অনেক শিক্ষার্থী আবার নতুন করে ইংরেজি শেখা শুরু করে ব্রিটিশ কাউন্সিলে কিংবা ব্যক্তি পরিচালিত কিছু প্রতিষ্ঠানে যেসব জায়গায় দুচারটি বিষয় মুখস্থ করিয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখানো হয়, অমুক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি অনর্গল কথা বলতে পারেন। মুলত ইংরেজিতে কমিউনিকেশন দক্ষতার বিষয়টি হতে হবে নাচারাল, প্রাকৃতিক। যেকোনো বিষয়ে বিশেষ করে নিজের পরিচিত বিষয় সম্পর্কে সাধারণভাবে কিছু বলতে ও লিখতে পারা। সেটি কিন্তু এসব প্রতিষ্ঠানে হয় না।

একটি বিদেশি ভাষা শেখা যার মাধ্যমে বেকার তৈরির কিউ কিছুটা হলেও কমতো সেটিও হচ্ছে না। পুরো আয়োজনই ব্যর্থ। বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কিছু শিক্ষক ইংরেজি ভাষা নিয়ে গবেষণা করেন, পেপার উপস্থাপন করেন। এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরেক বিশ্ববিদ্যলযে গিয়ে সেমিনার দেন, তাতে তাদের ভাষাগত বুৎপত্তি কিংবা পরিচিতি বাড়ে, কিন্তু আসল জায়গায় কোনো পরিবর্তন হয় না। ইংরেজি ভাষাটি জানা থাকলে অদক্ষ শ্রমিক হিসেবেও বিদেশে গেলে তারা ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারতেন, সেখানে কাজ করার কেউ নেই। কদিন আগেও দুটি দেশ ঘুরে এলাম। সেসব জায়গায় দেখলাম বাঙালি ছেলেরা, মেয়েরা কাজ করছেন, ওয়াশরুমে, অন্যান্য জায়গায় ক্লিনিংয়ের কাজ করছেন। তাদের ভাষাগত ও টেকনিক্যাল দক্ষতা না থাকায় তাদের কাজের জায়গা ভারত ও শ্রীলঙ্কার শ্রমিকদের থেকে আলাদা।

দেশে শিক্ষিত বেকার তৈরির আর একটি কারণ হচ্ছে ‘বিসিএস’-এর প্রতি মোহ। দেশের সব এলাকার কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষার্থী সার্টিফিকেট নেয়ার পর ঢাকায় চলে আসেন। ঢাকায় এসে মেসে থাকেন কিংবা কোনো আত্মীয়ের বাসায় থাকেন। এসব জায়গায় থেকে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বৃদ্ধ বাবা-মা, অবসরপ্রাপ্ত বাবা-মা বা আত্মীয়-স্বজনের ওপর ভর করে বিসিএসের গাইডে দেয়া বিভিন্ন তথ্য মুখস্থ করতে থাকেন। গণিত আর ইংরেজি পড়তে থাকেন। কারণ, এতো বছরের গণিত ও ইংরেজি তো প্রকৃত অর্থে তারা শেখেননি। শুধু তাই নয়, হাজার হাজার টাকা দিয়ে বিসিএসের কোচিং সেন্টারে ভর্তি হন। বিসিএসে কর্মকর্তা নেয়া হবে হয়তো কয়েকশ, কিন্তু বিসিএস পরীক্ষা দেন কয়েক লাখ। আবার স্বপ্নভঙ্গ, আবার নতুন বেকারত্ব। ইতোমধ্যে কয়েক লাখ শিক্ষার্থী বেকারত্বের সারিতে যোগ হন। বেকারত্বের এই দীর্ঘ লাইন কবে ও কীভাবে লাঘব হবে সেজন্য মধ্যমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে শুনতাম, রাজনৈতিক সরকারগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে গোয়েন্দাদের দ্বারা, তাদের রাজনৈতিক ক্যাডারদের দ্বারা গণ্ডগোল বাধিয়ে রাখে যাতে শিক্ষার্থীরা সহজে পাস করে বের না হতে পারেন। এটি ছিলো তাদের বেকারত্ব কমানোর এক পদ্ধতি! কিন্তু প্রকৃতঅর্থে বেকারত্ব ও শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কমানোর জন্য প্রয়োজন প্রকৃত দেশপ্রেম ও সুষ্ঠু পরিকল্পনা।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়