শুক্রবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৪  |   ৩০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   চাঁদপুরে রাজনৈতিক মামলায় আসামীদের আটক অভিযান অব্যাহত। যুবলীগ, কৃষকলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৫ নেতা-কর্মী আটক
  •   ছেঁড়া তারে প্রাণ গেল যুবকের
  •   চাঁদপুরে গণঅধিকার পরিষদের ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
  •   রাজধানীতে কচুয়ার কৃতী সন্তানদের সংবর্ধনা
  •   সম্প্রীতির চমৎকার নিদর্শন আমাদের বাংলাদেশ --------------জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন

প্রকাশ : ২৭ নভেম্বর ২০২১, ১৯:৫৩

ইউপি নির্বাচন ২০২১

দলীয় মনোনয়ন লাভে আশাবাদী কচুয়ার নির্যাতিত আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সালাম

মোহাম্মদ মহিউদ্দিন
দলীয় মনোনয়ন লাভে আশাবাদী কচুয়ার নির্যাতিত আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সালাম

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে কচুয়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী কড়ইয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুস সালাম সওদাগর। আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসাবে তার নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। জোট সরকারের আমলে নির্যাতিত এ নেতা তার মনোনয়ন লাভে একটি স্রোতধারা সৃষ্টি লক্ষ্যে গত কয়েক মাস ধরে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের দ্বারে দ্বারে ছুটে গেছেন। বিভিন্ন সময়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের দুঃখ ও দুর্দশায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ইতিমধ্যেই তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। একইভাবে দলীয় উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের সুদৃষ্টি কাড়ার ব্যপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি তার মনোনয়ন লাভে দৃঢ় মনোবল পোষণ করছেন।

আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সালাম সওদাগর দৈনিক চাঁদপুর কচুয়া ব্যুরো মোহাম্মদ মহিউদ্দিনকে একান্ত সাক্ষাৎকারে তার দলীয় কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানান, ২০০০ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য, ২০০৮ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ওই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি, ২০১৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও এরপর থেকে অদ্যবদি পর্যন্ত কড়ইয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত। শিক্ষাসহ সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন দীর্ঘদিন থেকে। তার সামাজিক কর্মকাণ্ডে অবদানের জন্য তিনি বেশ সুনাম কুড়িয়ে চলছেন।

রাজনৈতিক নির্যাতন প্রসঙ্গে তিনি জানান, ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত সরকার ক্ষমতায় আসার পর রহিমানগর বাজারে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বার বার হামলা ও ভাংচুর হয় ও তার উপর চালানো হয় শারীরিক নির্যাতন। পাশাপাশি সময়ে তার বড় ভাই রেনু মিয়া সওদাগরের কচুয়া বাজারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চালানো হয় হামলা ও ভাংচুর। এছাড়া অপর বড় ভাই আব্দুল কাদের বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসীদের হাতে মারাত্মকভাবে রক্তাক্ত জখমের শিকার হয়ে দীর্ঘদিন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিসিৎসা গ্রহণ করেন।

তিনি আরো জানান, ২০১৬ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। মনোনয়ন না পেয়েও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে তিনি ও তার কর্মী-সমর্থকদের সাথে সমন্বয় করে নৌকার পক্ষে কাজ করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিজয় সুনিশ্চিত করেন। দলের জন্য তার এসব অবদানের কথা নেতৃবৃন্দ সুবিবেচনা করবেন বলে তিনি আশাবাদী।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়