শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০০

বিজয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ

বিশেষ প্রতিনিধি ॥
বিজয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ

শাহরাস্তির বিজয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক ও ল্যাব সহকারী নিয়োগে অনিয়ম এবং অর্থ লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম বরাবরে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এক প্রার্থী লিখিত অভিযোগ করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১ এপ্রিল রায়শ্রী দক্ষিণ ইউনিয়নের বিজয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ২টি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ল্যাব সহকারী পদের প্রার্থী বিজয়পুর গ্রামের মাকসুদুর রহমান নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও অর্থ লেনদেনের অভিযোগ তোলেন। তিনি অভিযোগে জানান, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি কামাল হোসেনের নিকটাত্মীয় ছালাউদ্দিন ভূঁইয়াকে সহকারী প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির সদস্য গোলাম জিলানীর কন্যা সাবরিনা নাসরিনকে ল্যাব সহকারী হিসেবে মোটা অংকের অর্থ লেনদেনের বিনিময়ে নিয়োগ প্রদান করা হয়। নিয়োগ কমিটি প্রকৃত মেধাবী প্রার্থীদের মেধার মূল্যায়ন না করে অর্থের কারণে অবমূল্যায়ন করেছেন।

অভিযোগকারী জানান, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি কামাল আহমেদ, প্রধান শিক্ষক মোখতার হোসেন ও সদস্য গোলাম জিলানী অনিয়মের মাধ্যমে এ নিয়োগবাণিজ্য করেন। আমি স্থানীয় সংসদ সদস্যের কাছে অবৈধ এ নিয়োগ বাতিল ও তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের দাবি জানিয়েছি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোখতার হোসেন জানান, ১ এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ সহকারী প্রধান শিক্ষক, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ও নৈশ প্রহরীর শূন্যপদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়োগ পরীক্ষাগ্রহণ, ফলাফল প্রস্তুত ও প্রকাশ করেছেন নিয়োগ বোর্ডের কর্মকর্তাগণ। নিয়োগ বোর্ডের দায়িত্বে ছিলেন চাঁদপুর জেলা শিক্ষা অফিসার, ডিজির প্রতিনিধি, মাননীয় জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট। এতে আমি প্রধান শিক্ষক কিংবা বিদ্যালয়ের সভাপতির কোনো দায়িত্ব পালন বা হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নেই এবং ছিলো না। একটি মহল আমাদের ও বিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ণ করতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়