প্রকাশ : ১৮ আগস্ট ২০২২, ০০:০০
মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়েছে। সকালে ছেংগারচর কলেজ মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য সাজেদুল হােসেন চৌধুরী দিপু। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা বোরহান চৌধুরী, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী শরীফ, ছাত্রলীগের সদস্য মোসাদ্দেক হাওলাদার মামুন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য কামরুল হাসান মামুন, মোহনপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শাহীন চৌধুরী। ছেংগারচর পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মনির হোসেন বেপারীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান ঢালীর পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মতলব উত্তর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য অ্যাডঃ সেলিম মিয়া, আল মাহমুদ টিটু মোল্লা, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন খান, যুবলীগ নেতা শামীম প্রধান, কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মনির হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা ইয়াছিন খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে অংশ নেন গজরা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব হানিফ দর্জি, ষাটনল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান একেএম শরীফ উল্লাহ সরকার, ফরাজিকান্দি ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দানেশ, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আহার চৌধুরী, ছেংগারচর পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র রুহুল আমিন মোল্লা, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম ডাবলু, ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মিনহাজ উদ্দিন খান, যুগ্ম আহ্বায়ক তামজিদ সরকার রিয়াদ, ছাত্রলীগের সদস্য মোসাদ্দেক হোসেন মামুন হাওলাদার, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি তোফায়েল সরকার, সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাজেদুল হোসেন চৌধুরী দিপু বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে খুনিরা মনে করেছিলো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও আওয়ামী লীগ ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু আজকে প্রমাণ হয়েছে, ব্যক্তি মুজিবকে হত্যা করা হলেও তাঁর আদর্শকে হত্যা করা যায়নি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে ৯ মাস যুদ্ধ করে ১৬ ডিসেম্বর এই দেশ স্বাধীন হয়। পরে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে স্বাধীন দেশে ফিরে আসেন এবং যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। যখন অল্প সময়ে সকল সংকট মোকাবেলা করে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় আনেন, তখনই ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে তাঁকে সপরিবারে হত্যা করা হয়।