বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কচুয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
  •   নির্মাণের এক বছর না যেতেই ফরিদগঞ্জ কেন্দ্রীয় মডেল মসজিদের বেহাল দশা
  •   শেষ হলো পদ্মা-মেঘনায় জাল ফেলার নিষেধাজ্ঞা
  •   ফরিদগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
  •   মোবাইল ব্যবহারে নিষেধ করায় শিশু শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রকাশ : ০৯ অক্টোবর ২০২৩, ০০:০০

প্রায় দেড় যুগ পর ১৪ অক্টোবর জেলা জাতীয় যুব সংহতির সম্মেলন
গোলাম মোস্তফা ॥

জাতীয় পার্টির ভ্যানগার্ড হিসেবে খ্যাত জাতীয় যুব সংহতি চাঁদপুর জেলা শাখার সম্মেলন আগামী ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ দেড় যুগ পর অনুষ্ঠিতব্য এ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে যুব সংহতির নেতা-কর্মীদের মাঝে দেখা দিয়েছে উৎসবের আমেজ। ইতিমধ্যে সংগঠনের শুধু ইউনিট নেতা-কর্মীরাই নয়, নড়েচড়ে বসেছে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও।

এদিকে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে জেলার শীর্ষ পদ পেতে আগ্রহী প্রার্থীরা তৃণমূল থেকে সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের খোঁজ-খবরের পাশাপাশি তাদের স্ব স্ব পক্ষে সমর্থন আদায়ের জোর চেষ্টা-তদবির চালিয়ে আসছেন।

এ সম্মেলন চাঁদপুর শহরের গণি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন সকাল দশটায় উক্ত সম্মেলন আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন এরশাদ পরিবারের বড় সন্তান সাবেক এমপি হুসেইন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য লেঃ জেঃ (অবঃ) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী এমপি। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চাঁদপুর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এমরান হোসেন মিয়া। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় যুব সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহাদ ইউ. চৌধুরী শাহীন। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করবেন জাতীয় যুব সংহতি চাঁদপুর জেলা শাখার আহ্বায়ক আলহাজ্ব গোলাম মোস্তফা নিঝুম পাটোয়ারী।

সম্মেলনকে কেন্দ্র করে চাঁদপুর শহরে সংগঠনের পক্ষ থেকে নানাবিধ পোস্টার-ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণ শোভা পাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ২০০৫ সালের শেষদিকে চাঁদপুর জেলা জাতীয় যুব সংহতির সম্মেলন হয়। উক্ত সম্মেলনে প্রকৌশলী শওকত আখন্দ আলমগীর সভাপতি ও সাবেক প্যানেল মেয়র রফিকুল ইসলাম খানকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করা হয়। উক্ত কমিটি মেয়াদপূর্ণ হয়ে গেলে জেলা জাতীয় যুব সংহতির কমিটি নিয়ে নানামুখী নাটকীয় ঘটনা ঘটে। তখন জেলা যুব সংহতির আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। ওই সকল আহ্বায়ক কমিটি কখনো ১ মাস, কখনো ৩ মাস আবার কখনো ২/৩ বছর পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ পায়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়