প্রকাশ : ২৮ জুন ২০২১, ০০:০০
গত ২৭ জুন ২০২১ দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠে ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজে কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম সম্পর্কে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য বলে যারা অভিযোগ দিয়েছেন প্রকৃতপক্ষে তারা দীর্ঘসময় কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভায় উপস্থিত না থাকায় বিধি মোতাবেক পরিচালনা পর্ষদের সদস্য নয়। রুহুল আমিন হাওলাদার ফরক্কাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন দুর্নীতির দায়ে বোর্ড কর্তৃক প্রধান শিক্ষক পদ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন। যার ফলস্বরূপ তিনি নানাবিধ অপকর্মের কারণে এলাকায় ঘৃণিত ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। উক্ত রুহুল আমিন হাওলাদারসহ অভিযুক্ত চারজন এলাকার বিভিন্ন দুর্নীতির (বিদ্যালয়ের দিঘি ইজারাসহ) সাথে জড়িত। সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ হাসান খানের সময় যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি দেয়া হয়েছিলো তা পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক অনুমোদিত ছিল না। বর্তমানে যাদেরকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সরকারি নিয়োগ বিধি মেনে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। যা চাঁদপুর সরকারি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ মহোদয় অবগত আছেন। যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা প্রাক্তন অধ্যক্ষ হাসান খানের সময় থেকে দীর্ঘদিন খণ্ডকালীন কর্মচারী হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলো। এ নিয়োগে কোনো অন্যায় অনিয়ম ও আইনের ব্যত্যয় ঘটেনি। অভিযোগকারীরা কলেজের উন্নয়ন চায় না এবং এরা দুর্নীতির দায়ে বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত, কলেজের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িত। তারা মিথ্যাবাদী, অর্থলোভী ও দুর্নীতিবাজ লোক বটে। তারা কলেজের সভাপতি, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দায়ের করেছিল তা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। পত্রিকায় মিথ্যা তথ্য প্রদানের জন্য ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজ শিক্ষক পরিষদ ও পরিচালনা পর্ষদ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।
নিবেদক
শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে
(শান্তি রঞ্জন দে) (আমিনুল হক মজুমদার)
জিডি ৩২৫/২১