প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৩, ০০:০০
চাঁদপুর পৌর এলাকাসহ ইউনিয়ন ও উপজেলা সমূহে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জমে উঠেছে পশুর হাট। ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে জেলার ও বিভিন্ন উপজেলায় পশুর হাটগুলোতে বেচা-বিক্রির পরিমাণ ততই বাড়ছে।
সরকারি ইজারা না থাকলেও সদর উপজেলার সফরমালী সাপ্তাহিক গরুর বাজারে সোমবার প্রচুর গরু-ছাগল ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে। এছাড়া চাঁদপুর শহরের স্বর্ণখোলা, পুরাণবাজার রঘুনাথপুর, ওসমানিয়া মাদ্রাসা, সদর উপজেলার বাগাদী চৌরাস্তা, তরপুরচণ্ডী, আনন্দবাজার, কল্যাণপুরের দাসাদী, বাবুরহাট, মতলবের মুন্সিরহাট, বালিয়ার রানিরহাট বাজারসহ বিভিন্ন পশুর হাট ছিলো জমজমাট ও ক্রেতা-বিক্রেতা মুখর।
মেঘনা নদীর চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে নদী ও সড়ক পথে বিপুল সংখ্যক গরু ও ছাগল এবার কোরবানির পশুর হাটে আনা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নৌপথে ও সড়ক যোগে পাইকাররা এসেছেন পশু বিক্রয় করতে।
সোমবার ২৬ জুন সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, জেলার সব পশুর হাটে ইতিমধ্যেই ছোট-বড় বিভিন্ন সাইজের গরুর ব্যাপক আমদানি হয়েছে। খামার থেকে পাইকাররা বড় বড় গরু নিয়ে আসছেন। গরুর দাম দেড়-দুই লাখ থেকে ৫/৭ লাখ টাকা হাঁকা হচ্ছে।
পাইকার ও গরুর খামারিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ৮০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে তাদের কাছে ৫ লাখ টাকা দামের গরু রয়েছে। তবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছর গরুর দাম অনেক বেশি বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। আর বিক্রেতারা বলছেন গো-খাদ্যের দাম বাড়ার কারণে বেড়েছে পশুর দাম।