বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪  |   ২৬ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বুয়েট শিক্ষার্থী নিহত: ডোপ টেস্টে ধরা পড়ল মাদকাসক্তি
  •   সাতক্ষীরায় ব্যবসায়ীর ২৩ লাখ টাকা ছিনতাই: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ
  •   চাকা পাংচার হওয়ায় এনজিও কর্মকর্তার মৃত্যু
  •   বরগুনায় টিকটক নিয়ে পারিবারিক কলহ: স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী আত্মহত্যার চেষ্টা
  •   মানব পাচারের চক্রের বিরুদ্ধে বিজিবির সফল অভিযান: কিশোরী উদ্ধার, তিন আটক

প্রকাশ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪০

বিভাগীয় পর্যায়ে বল হাতে ১৩ উইকেট নেন অনিমেষ কর

চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম
বিভাগীয় পর্যায়ে বল হাতে ১৩ উইকেট নেন অনিমেষ কর

চাঁদপুর জেলা দলের হয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে ৫ ম্যাচ খেলে ১৩ উইকেট নেন অনিমেষ কর। বয়সভিত্তিক জেলা ক্রিকেট দলের হয়ে অনেক দিন ধরেই খেলছেন তিনি। স্কুল পর্যায়ে গণি মডেল হাইস্কুলের হয়ে জাতীয় পর্যায়ে খেলেছেন ২ বার। ছোটকাল থেকেই ক্রিকেট খেলার সাথে জড়িত রয়েছেন। বাবা সুকমল কর রামুসহ পরিবারের সকল সদস্য খেলাধুলার ব্যাপারে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। জাতীয় স্কুল ক্রিকেটে ২০২৩ ও ২০২৪ মৌসুমে ১২ ম্যাচ খেলে উইকেট নিয়েছেন ২৩টি।

চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে বিভাগীয় পর্যায়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল ও ফাইনালে চাঁদপুর জেলা দলের হয়ে ভালো বোলিং করেছেন। বিভাগীয় পর্যায়ে ভালো খেলার কারণে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দলে ডাক পেয়েছেন। লক্ষ্য বিভাগীয় দলের হয়ে ভালো খেলে জাতীয় বয়সভিত্তিক ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ পাওয়া।

বিভাগীয় পর্যায়ে ফাইনাল খেলা শেষে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে শনিবার সকালে এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে বলেন, এ বছরে জেলার অনূর্ধ্ব-১৮ দলটির মধ্যে সকলেই ভালো খেলেছেন। শুরু থেকেই দলের সকলের লক্ষ্য ছিলো বিভাগীয় পর্যায়ের ফাইনাল খেলা ও জেলাবাসীকে ভালো কিছু উপহার দেয়া। সেই লক্ষ্যেই আমরা খেলেছি। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, জেলা দলের হয়ে ৫টি ম্যাচেই বোলিং করেছেন। এর মধ্যে কুমিল্লার ২টি, খাগড়াছড়ির ২টি, নোয়াখালীর ৩টি, লক্ষ্মীপুরের ৩টি ও ফাইনাল খেলায় ফেনীর ৩টি উইকেট নেন।

এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে বারবার এই ক্রিকেটার বলতে থাকেন, আমাদের জেলা পর্যায়ে নিয়মিত খেলাধুলার আয়োজন করতে হবে। নিয়মিত মাঠে খেলাধুলা থাকলে আমাদের মতো অনেক ক্রিকেটারই বের হয়ে আসবে। জেলা পর্যায়ে মাঠে নিয়মিত খেলাধুলা থাকলে অভিভাবকদেরও খেলাধুলায় আগ্রহ বাড়বে। যেমন আমরা মাঠে নিয়মিত আসলে ক্রিকেট কোচ শামিম ফারুকী ও পলাশ কুমার সোমের সহযোগিতা পাই। আমরা যে কোচদের সহযোগিতা পাই অনুশীলনের সময়, সেভাবে যদি নিয়মিত ম্যাচ খেলি, তাহলে আমরা ভালো কিছু করতে পারবো।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়