সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   ফরিদগঞ্জ পাকহানাদার মুক্ত দিবস পালন
  •   যৌথ অভিযানে কচুয়া থানার লুণ্ঠিত পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
  •   দৈনিক ইনকিলাবের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ্ মিজির দাফন সম্পন্ন
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

প্রকাশ : ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২১, ২১:৩০

'জীবন্ত হতাশা ছবি' হিসেবে যাদুঘরের পর ডিকশেনারিতে ঠাঁই পেলো ছবিটি

অনলাইন ডেস্ক
'জীবন্ত হতাশা ছবি' হিসেবে যাদুঘরের পর ডিকশেনারিতে ঠাঁই পেলো ছবিটি

২০১৯ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া আর পাকিস্তানের মধ্যকার খেলা চলাকালে দলের পারফরম্যান্সে হতাশ হয়ে প্যাভিলিয়নে কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছিলেন শারিম আখতার। তার সেই ছবিটি ভাইরাল হয় নেটমাধ্যমে। এমনকি আইসিসির অফিশিয়াল টুইটার পেজ থেকেও শারিমের ছবি শেয়ার করা হয়েছিল।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শারিমের কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকার ছবি মিম হিসেবে ব্যবহার করে আসছেন অনেকেই। কয়েকদিন আগেই হংকংয়ের মিম মিউজিয়ামে ঠাঁই পেয়েছিল শারিমের সেই ছবিটি। এবার ইংলিশ ডিকশেনারির একটি বইয়ে স্থান পেল শারিমের সেই ছবিটি।

টুইটারে শারিম নিজেই এ খবর জানিয়েছেন। ওই বইটিকে ইংরেজি ‘জ্বলন্ত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকার’ উদাহরণ হিসেবে শারিমের সেই কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকার ছবি দেওয়া হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান ম্যাচে পাকিস্তানের ব্যার্থতায় হঠাৎই কোমড়ে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে যান শারিম। তার অকৃত্রিম হতাশার ছবিটি টিভি সাংবাদিকের দৃষ্টি এড়ায়নি। তারপর থেকে শারিম হয়ে উঠেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হতাশার চিত্র তুলে ধরার প্রতীক। একের পর এক মিমে শারিমের হতাশ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকার ছবি ব্যবহার করতে থাকেন নেটিজেনরা। সেই ম্যাচের দুই বছর পার হলেও অনেকেই এখনও তার ছবি দেওয়া মিম শেয়ার করেন। এতে অবশ্য শারিম বিব্রত নন, বরং তার ছবি যে মানুষের হতাশা প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে তাতে তিনি খুবই খুশি বলে জানিয়েছেন টুইটারে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়