শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ০২ মার্চ ২০২৪, ০০:০০

বর্ণিল আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির অভিষেক

আমার রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধি হওয়ার শুরু থেকে সাংবাদিকদের সাথে আমার সম্পর্ক অটুট রয়েছে ----------সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ছাড়া এবং গণমাধ্যমের বিকাশ ছাড়া গণতন্ত্র পূর্ণতা পায় না : তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাত

স্টাফ রিপোর্টার ॥
আমার রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধি হওয়ার শুরু থেকে সাংবাদিকদের সাথে আমার সম্পর্ক অটুট রয়েছে  ----------সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি

 জমকালো আয়োজনে অভিষিক্ত হলেন চাঁদপুর প্রেসক্লাবের ২০২৪ সালের কার্যকরী কমিটির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ। সেই সাথে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। চাঁদপুরের তিন কৃতী সন্তানকে। যাঁরা দেশে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গণে খ্যাতিমান। স্বাধীনতা যুদ্ধের অগ্নিঝরা মার্চ মাস শুরুর প্রথমদিন শুক্রবার ১ মার্চ বিকেলে এ উপলক্ষে এক বর্ণিল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে। সুপরিসর প্যান্ডেলে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান।

কোরআন তেলাওয়াত, গীতা পাঠ, জাতীয় সংগীত ও প্রেসক্লাবের থিমসং পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সূচনা হয় অনুষ্ঠানের।

অনুষ্ঠানে বক্তৃতা ছাড়াও সংবর্ধনা পর্ব, বিশেষ সম্মাননা প্রদান আয়োজন ছিলো দারুণ উপভোগ্য। চাঁদপুর প্রেসক্লাবের ২০২৪ সালের কার্যকরী কমিটির এই অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি। তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এমপি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।

প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে অতিথিবৃন্দ এবং সংবর্ধিত অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে, ক্রেস্ট প্রদান ও বই উপহার তুলে দেন প্রধান অতিথি।

অনুষ্ঠানে চাঁদপুরের তিন কৃতী সন্তান আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীব বিজ্ঞানী ড. সেঁজুতি সাহা, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ দেলোয়ার হোসেন মজুমদার ও ৬বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার ও সাংবাদিক কবির বকুলকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি, বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মনজুরুল আহসান বুলবুল, চাঁদপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ ওচমান গনি পাটওয়ারী, পুলিশ সুপারের পক্ষে পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) সুদীপ্ত রায়, জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বশির আহমেদ ও চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল।

সংবর্ধিত অতিথিদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন ড. সেঁজুতি সাহা, প্রকৌশলী মোঃ দেলোয়ার হোসেন মজুমদার ও গীতিকার কবির বকুল।

প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সুমন ও সাবেক সভাপতি এএইচএম আহসান উল্লাহর যৌথ পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাব সভাপতি শাহাদাত হোসেন শান্ত। আরো বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক রহিম বাদশা।

জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী মোঃ মনোয়ার হোসেন, দৈনিক যুগান্তরের যুগ্ম সম্পাদক মহিউদ্দিন সরকার, চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াত জামিল সৈকতসহ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত সুধীজন, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, পেশাজীবী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ চাঁদপুর প্রেসক্লাব, টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম ও ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সকল পর্যায়ের সদস্য এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও অন্যান্য সাংবাদিক, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও চিকিৎসায় জড়িতরা অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি বলেন, প্রেসক্লাব আমার খুব আপন জায়গা। ইত্তেফাক পত্রিকার প্রেসের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করে আমি বড় হয়েছি। ইত্তেফাক প্রতিষ্ঠার সঙ্গে আমার বাবা জড়িত ছিলেন, দীর্ঘদিন কর্মাধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেছেন। আমার বাবা ভাষাবীর এমএ ওয়াদুদকে দেশের মানুষ ইত্তেফাক এবং ছাত্রলীগ হিসেবেই চিনেন। এজন্যে সাংবাদিকতার জায়গাটা আমার প্রাণের জায়গা। চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাথে আমার সম্পর্কটা আরো বেশি নিবিড়। আমার রাজনীতি এবং জনপ্রতিনিধি হওয়ার সেই শুরু থেকে এখানকার সাংবাদিকদের সাথে আমার সম্পর্ক অটুট রয়েছে। আশা করি আগামী দিনও থাকবে ইনশাল্লাহ।

তিনি আরো বলেন, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে আমরা চাই বস্তুনিষ্ঠতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং ইতিবাচকতা। আমরা অনেক সময় নিরপেক্ষতার কথা বলে আমাদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাই এবং কখনো কখনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়ে ফেলি। হত্যাকারী এবং যিনি হত্যার শিকার হয়েছেন তাদের মধ্যে নিরপেক্ষতার কোনো প্রশ্ন নেই। সেখানে প্রশ্নটা হলো মুক্তিযুদ্ধ আর যুদ্ধাপরাধী, গণতন্ত্র আর স্বৈরাচারের মধ্যে। গণতন্ত্রহীনতা, জনবিচ্ছিন্নতা, অধিকার কেড়ে নেয়া এ সবের সাথে কিন্তু নিরপেক্ষতার জায়গা নেই। সাদাকে সাদা কালোকে কালো বলতেই হবে। সেই কাজটি যেন আমরা নির্ভীকভাবে করতে পারি সাংবাদিকদের কাছে এটাই প্রত্যাশা।

মন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকতার পেশা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো পেশাই কোনো কাজেই সততার সাথে করে যাওয়া সহজ নয়। সত্যের পথ সব সময়ই কঠিন। রবি ঠাকুরের কথা-‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সে কখনো করে না বঞ্চনা’। সেই বিশ্বাস নিয়ে এগুতে হয়। এই বোধ নিয়ে আমরা সত্যের পথে থাকবো। তিনি বলেন, অবশ্যই যুগ বদলাচ্ছে। নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।

উদ্বোধকের বক্তব্যে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাত এমপি বলেন, গণমাধ্যম ছাড়া, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ছাড়া এবং গণমাধ্যমের বিকাশ ছাড়া গণতন্ত্র পূর্ণতা পায় না। এ রকম বাস্তবতায় আমরা গণমাধ্যমকে সহায়তা দিতে সবসময় প্রস্তুত আছি। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জায়গায় কোথাও কোনো সমস্যা তৈরি হোক এটা সরকার চায় না এবং হতে দেবে না। আমরা গণমাধ্যমকে সত্যের ভিত্তিতে দাঁড় করাতে চাই। এজন্যে পারস্পরিক সহযোগিতা কামনা করছি।

আরাফাত বলেন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে যদি কোনো গোষ্ঠী অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে, সেটি গণতন্ত্র ও সাধারণ মানুষের জন্যে ক্ষতিকর। এ ধরনের অপতৎপরতাকে জবাবদিহির আওতায় আনা নিশ্চিত করা হবে। সরকার এটাও বিশ্বাস করে, যারা যুদ্ধাপরাধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি, জঙ্গি, উগ্রবাদী তাদের একটা জায়গায় রেখে গণতন্ত্র কখনোই সফল হয় না। এজন্যে সরকারের অবস্থান উগ্রবাদের বিপক্ষে, জঙ্গিবাদণ্ডসন্ত্রাসের বিপক্ষে, মৌলবাদের বিপক্ষে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাইরে যারা তাদের বিপক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, নির্বাচনের পক্ষে। সে জায়গায় গণমাধ্যম, রাজনীতিবিদ, সরকার-সবার মধ্যে ঐকমত্য আছে। সরকার পরিচালনায় ভুল-ভ্রান্তি, বিচ্যুতি থাকলে গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমরা শুধরিয়ে নেবো।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, সোস্যাল মিডিয়ার কারণে আমাদের সাংবাদিকতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। লড়াইয়ে একটি অস্ত্র হচ্ছে সঠিক তথ্য বের করে আনা। যত বেশি সঠিক তথ্য বের করে আনা যাবে, ততবেশী প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বের হয়ে আসা যাবে। চাঁদপুর প্রেসক্লাব ভালো কাজের স্বীকৃতি দেয়। তিনি বেইলী রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ওচমান গণি পাটওয়ারী বলেন, আমাদের স্যোসাল মিডিয়াগুলোকে জবাবদিহিতার মধ্যে আনতে হবে। টিআইবিকেও জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) সুদীপ্ত রায় বলেন, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞানে এগিয়ে আছে চাঁদপুর। চাঁদপুরের ঘরে ঘরে সেঁজুতি সাহা, কবির বকুল ও দেলোয়ার হোসেনের জন্ম হবে বলে আমি মনে করি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বশির আহমেদ বলেন, আমাদের দেশে একটি কথার প্রচলন আছে, আমরা নাকি গুণীজনদের সম্মান করতে জানি না। আজ চাঁদপুর প্রেসক্লাব সেই ধারণা পাল্টা দিয়েছে। আজ যাদের সংবর্ধনা দিয়েছেন তারা সারাদেশের আলোকিত মানুষ।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র অ্যাডঃ মোঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল বলেন, চাঁদপুরের সাংবাদিকরা দলমত নির্বিশেষে কাজ করে যাচ্ছে। আপনাদের আয়োজনে কৃতজ্ঞতা জানাই। সাংবাদিকদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আপনারা কাজ করবেন। নিরপেক্ষতার নামে আমরা যেনো কোনো কিছু আড়াল না করে ফেলি। আমারা যেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপোষ না করি।

সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অনুজীব বিজ্ঞানী ড. সেঁজুতি সাহা বলেন, অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ চাঁদপুর প্রেসক্লাবকে। যখন ঘরে সম্মান পাই, তার চেয়ে খুশির আর কিছু নেই। চাঁদপুর আমার বাড়ি ও আমার দেশ। আমি ঘরের মানুষ। আমি ১১ বছর দেশের বাইরে ছিলাম। এখন আমি দেশের মানুষের জন্যে কিছু করতে চাই, তাই দেশে ফিরে এসেছি। আমি মূলত কাজ করি, একটি শিশু যে রোগ নিয়ে ভর্তি হয়েছে, সে রোগ কী কী কারণে হয়েছে, তা খুঁজে বের করি। দেশের মানুষকে সুস্থ থাকতে হবে, ভালো থাকতে হবে।

সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে গীতিকার ও সাংবাদিক কবির বকুল বলেন, আমার জন্যে সবচেয়ে স্বাদ ও পছন্দের জায়গা হচ্ছে লেখালেখি। আমার শুরুটা হচ্ছে মফস্বল শহর চাঁদপুর থেকে। এই শহরে আমি পুরোপুরি তৈরি হয়ে ঢাকাতে গিয়েছি। আজ চাঁদপুর প্রেসক্লাব আমাকে যে সম্মান দিয়েছে, যে সংবর্ধনা দিয়েছে তার জন্যে আমি কৃতজ্ঞ। সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনির হাত থেকে সংবর্ধনা গ্রহণ করতে পেরে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি যাঁর হাত থেকে যে সংবর্ধনা গ্রহণ করলাম তাঁকে আমি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি।

সংবর্ধিত অতিথি প্রকৌশলী মোঃ দেলোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, এটি আমার জন্যে বিরল সম্মান। সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনির প্রতি কৃতজ্ঞ। কারণ তিনি যখন শিক্ষামন্ত্রী তখন আমি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী হই। আমি চাঁদপুরের সন্তান হিসেবে চাঁদপুরের জন্যে যা যা করণীয় তা-ই করবো।

প্রসঙ্গত, চাঁদপুর প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালে। সেই থেকে নানা চড়াই উৎরায় পেরিয়ে চাঁদপুর জেলার সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন চাঁদপুর প্রেসক্লাব পার করেছে ৫৪বছর। অনেক আনন্দ-বেদনার মধ্য দিয়ে এ প্রেসক্লাব পরিণত হয়েছে একটি পরিবারে।

অভিষেক অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন মাওঃ মুহাম্মদ আব্দুর রহমান গাজী ও গীতাপাঠ করেন সাবেক সেক্রেটারী লক্ষণ চন্দ্র সূত্রধর। এরপর সম্প্রতি মৃত্যুবরণকারী চাঁদপুর প্রেসক্লাবের দুজন সদস্য ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া ও মাহমুদ হোসেনের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি পরিষদের শিল্পীবৃন্দ জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়