শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

খুদে ক্রিকেটারদের প্রতিক্রিয়া

অনলাইন ডেস্ক
খুদে ক্রিকেটারদের প্রতিক্রিয়া

চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে ক্লেমন ক্রিকেট একাডেমিতে নিয়মিত অনুশীলন করছেন ক্রিকেটাররা। এ একাডেমিতে ক্রিকেট অনুশীলনে আসা ক্রিকেটারদের প্রথম হাতেখড়ি হয় আঁতুড়ে ঘর থেকে। অর্থাৎ কিন্ডারগার্টেন ও বিভিন্ন একাডেমির খুদে ক্রিকেটারগণ এইখান থেকেই খেলা শুরু করে। জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকেও অনুশীলনে আসেন ক্রিকেটারগণ। একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও জেলা ক্রিকেট কোচ শামিম ফারুকী, ক্রিকেট কোচ পলাশ কুমার সোম ও রাজন খেলোয়াড়দের বিভিন্ন সেশনে অনুশীলনে জড়িত থাকেন। অনুশীলনে খুদে ক্রিকেটারদের ক্রিকেট নিয়ে আলোচনায় তাদের তুলে ধরা কথাগুলো পাঠকদের জন্যে তুলে ধরা হলো। আমি ভালো ক্রিকেটার হতে চাই

----আশফাক চৌধুরী

এখনও প্রাইমারি স্কুলের গণ্ডি পার হয়নি। ক্রিকেট খেলা তার অনেক পছন্দের। ক্রিকেটে খেলতে চান এই একাডেমীরই ছাত্র বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় মাহমুদুল হাসান জয়ের মতো। তার মতোই ভালো ব্যাটস্ম্যান হতে চান। নিয়মিতই মাঠে চলে আসেন খুদে ক্রিকেটার হিসেবে। বোলিং ও ব্যাটিং দুটোতেই প্র্যাকটিস করেন। তার নাম আবদুল মুহাইমিন চৌধুরী আশফাক। তার বাবার নাম অ্যাডঃ বদরুল আলম চৌধুরী। সে পড়াশোনা করছে চাঁদপুর কালেক্টরেট স্কুলের ৩য় শ্রেণিতে। তাদের বাসা চাঁদপুর শহরের ব্যাংক কলোনীতে।

ক্রীড়াকণ্ঠের প্রতিবেদক চৌধুরী ইয়াসিন ইকরামের সাথে ক্রিকেট খেলা নিয়ে মাঠের আলাপচারিতায় বলেন, আমার বাবা ও আমার মা আমাকে এই একাডেমীতে ভর্তি করিয়ে দেন। আমার ক্রিকেট খেলাটি অনেক পছন্দের। আমি ভালো ক্রিকেটার হতে চাই। এখানে আমার বয়সী অনেক খেলোয়াড় খেলেন। সকলের সাথে খেলতে খুব ভালো লাগে। আমি প্রতিদিন মাঠে আসি খেলার জন্যে। খেলার ব্যাপারে স্যাররা আমাদেরকে অনেক কিছু বলে দেন। আমাদের একাডেমীতে আমাদেরকে নিয়ে দল ভাগ করে খেলার ব্যবস্থাও করে দেন। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়মিত খেলাধুলার সাথে জড়িত থাকতে চাই।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়