রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২৪ আগস্ট ২০২১, ০০:০০

আমি একজন ভালো প্রমীলা ফুটবলার হতে চাই
অনলাইন ডেস্ক

খেলার মাঠে দেখা গেছে, অনুশীলনের সময় ছেলেদের পাশাপাশি একজন প্রমীলা ফুটবলার হিসেবে কঠোর পরিশ্রম করছেন সুমাইয়া আক্তার সুমি। তার ইচ্ছা, সে একজন ভাল প্রমীলা ফুটবলার হবে। অনেকদিন করোনার কারণে চাঁদপুর জেলাসহ অনেক স্থানে ফুটবলের অনুশীলন বন্ধ ছিল। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় এখন আবার ফুটবলের অনুশীলন শুরু হয়েছে। চাঁদপুর আউটার স্টেডিয়ামে সোনালী অতীত ফুটবল একাডেমীর তত্ত্বাবধানে গত ক’দিন ধরে চলছে ফুটবলের অনুশীলন। আর সেখানে নিয়মিত অনুশীলন করতে আসছেন চাঁদপুর শহরের আক্কাস আলী রেলওয়ে একাডেমির অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার সুমি। তার বাবার নাম স্বপন পাটোয়ারী ও মায়ের নাম হোসনে আরা। তাদের তিন বোন ও এক ভাইয়ের পরিবার।

ক্রীড়া প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, ৩ বছর আগে ফুটবল কোচ ইউসুফ স্যারের কাছে অনুশীলন শুরু করে সে। এরপরে তাদের সাথে আফরোজাসহ আরো ক’জন চাঁদপুর সদর উপজেলা দলের হয়ে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলতে নামেন।

এরপর সুমাইয়া তার সতীর্থ খেলোয়াড়ের সাথে চলে আসেন চাঁদপুর সোনালী অতীত ফুটবল একাডেমীতে। সেখানে সে ফুটবল কোচ মানিকের তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে অনুশীলন করে যাচ্ছে। তার ইচ্ছা প্রমীলা ফুটবলার হিসেবে একজন ভালো খেলোয়াড় হওয়া। চাঁদপুর জেলায় বর্তমানে যেসব প্রমীলা খেলোয়াড় রয়েছে তাদের মধ্যে সে যেন ভালো খেলতে পারে এটাই তার লক্ষ্য। সে নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছে। তার খেলাধুলার ক্ষেত্রে তার বাবা-মা ও ভাই সকলে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। সে জানায়, ফুটবল তার কাছে ভালো লাগে। তাকে ভালো ফুটবলার হতে হবে। এ পর্যন্ত অনুশীলন চলাকালে জাহাঙ্গীর গাজী, আনোয়ার হোসেন মানিকসহ ফুটবল একাডেমীর কর্মকর্তারা তাকে বিভিন্নভাবে খেলাধুলার জন্য অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।

সে আরও জানায়, আমরা নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছি। আমাদের এখানে অনেক প্রমীলা ফুটবলার রয়েছে। আমাদের খেলাধুলার ক্ষেত্রে জেলা শহরের বিত্তবানসহ অনেক ক্রীড়াবিদ যদি একটু এগিয়ে আসতেন পৃষ্ঠপোষকতার ক্ষেত্রে, তাহলে অনেক খেলোয়াড় আগ্রহ নিয়ে চলে আসতো অনুশীলনে। সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছে। ভালো ফুটবলার হিসেবে জেলা পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে যাওয়াই তার মূল ইচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়