প্রকাশ : ০৪ মে ২০২৩, ০০:০০
দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ফুটবল কিংবা ক্রিকেট সহ ক্রীড়াভিত্তিক অন্যান্য ইভেন্টের সেরা খেলোয়াড়রা বের হয়েছে বিকেএসপি (বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান)-এর মাধ্যমে। আর সেই বিকেএসপিতে উঠতি বয়সেই প্রশিক্ষণের সুযোগ পেলো চাঁদপুরের দু প্রমীলা ফুটবলার। অবশ্য এরা দুজনেই চাঁদপুরের ফুটবল কোচ ও সাবেক ফুটবলার, চাঁদপুর কিশোর ফুটবল একাডেমীর প্রধান কোচ ইউসুফ বকাউলের শিষ্য। এরা হলেন ইভা আক্তার ও সুইখ্যাইউ মারমা। এরা দুজনেই একসাথে দীর্ঘদিন ধরে ফুটবল কোচের মাধ্যমে মঠখোলা শিশু পরিবার মাঠে অনুশীলন করেছে।
চলতি বছরের মার্চের প্রথম সপ্তাহে চট্টগ্রাম বিভাগে বিকেএসপির তৃণমূল পর্যায়ে জোনভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ ও নিবিড় প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে জেলা পর্যায়ের খেলোয়াড়দের বাছাই কর্মসূচি সম্পন্ন হয়। সেই বাছাই কার্যক্রমে চাঁদপুর জেলার পৌরসভা সহ ৮ উপজেলার এবং স্থানীয় দুটি ফুটবল একাডেমীর প্রমীলা ফুটবলাররা অংশ নেয়। চাঁদপুর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বাছাই কার্যক্রমে কোচ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিকেএসপির ফুটবল কোচ সহ অন্যরা। এই বাছাই কার্যক্রমে অনূর্ধ্ব ৮ থেকে ১২ বছর বয়সী খেলোয়াড়দেরকেই বাছাই করা হয়। বাছাই কার্যক্রম শেষ করে বিকেএসপির দলটি চলে গেলেও গত মাসে এই দুই খেলোয়াড়ের কোচ ও সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের মাধ্যমে জানানো হয়, বাছাই কার্যক্রমে এই দুই প্রমীলা ফুটবলারকে ২ মে বিকেল সাড়ে ৪টার মধ্যে ঢাকার সাভারে জিরানী বাজারে অবস্থিত বিকেএসপিতে গিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। এ বিষয়টি এ প্রতিবেদককে মুঠোফোনে নিশ্চিত করেছেন বিকেএসপির আবাসিক প্রমীলা ফুটবল কোচ বীথি। তিনি জানান, প্রথম পর্যায়ে সারাদেশ থেকে বাছাইকৃত ৫০ জন খেলোয়াড়কে নিয়ে বিকেএসপিতে আবাসিক ফুটবল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সেখানে ফুটবল কোচ শাহিনুল হক সহ অন্যান্য কোচের তত্ত্বাবধানে বয়সভিত্তিক ফুটবলারদের প্রশিক্ষণ চলবে। এরপর দেশের বয়সভিত্তিক দল গঠনের জন্যে মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে ওই ৫০ জনের মধ্য থেকে বাছাই করা হবে। বাছাইকৃতদের নিয়ে পরবর্তীতে বিকেএসপিতে দু’মাসের আবাসিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
বিকেএসপি সূত্রে আরো জানা যায় যে, প্রতিটি জেলায়ই দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্ত?