রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ১১ জুলাই ২০২৪, ০০:০০

হাউজিং, কমিউনিটিজ এন্ড লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টার হচ্ছেন রুশনারা আলী

আজিজুল আম্বিয়া, লন্ডন থেকে ॥
হাউজিং, কমিউনিটিজ এন্ড লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টার হচ্ছেন রুশনারা আলী

৪ জুলাই অনুষ্ঠিত ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া কিয়ার স্টারমারের লেবার পার্টির মনোনয়নে বাংলাদেশি ব্রিটিশ ৪ জন এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। তন্মধ্যে রুশনারা আলী হাউজিং, কমিউনিটিজ এন্ড লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টারের দায়িত্ব পেয়েছেন। শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণার বাকি। এই আনন্দে লন্ডনের বাংলা টাউন এখন আনন্দের শহরে পরিণত হয়েছে। এটাকে এখানকার প্রবাসীরা বাংলাদেশীদের বিজয় হিসেবে দেখছেন।

যুক্তরাজ্যে প্রথম বাংলাদেশি ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি) হলেন রুশনারা আলী। তিনি ২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বেথনাল গ্রিন অ্যান্ড বো থেকে লেবার পার্টির মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস রচনা করেছিলেন। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের সিলেট জেলার বিশ্বনাথে জন্মগ্রহণকারী মিসেস আলী সাত বছর বয়সে তাঁর পরিবারের সাথে যুক্তরাজ্যে চলে আসেন। তিনি পূর্ব লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস-এ বড়ো হন। পূর্বে তিনি ছায়া মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ক্যাম্পেইন চলাকালে বলেন, আমার সংসদীয় কর্মজীবনে আমি যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধন জোরদার করার জন্যে কাজ করেছি। আমি বাংলাদেশ সর্বদলীয় সংসদীয় গ্রুপের সভাপতিত্ব করেছি এবং বাংলাদেশের জন্যে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত হিসেবে কাজ করেছি। এর ফলে আমাদের দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো গভীর করেছে।’

উল্লেখ্য, রুশনারা আলী ২০১৬ সাল থেকে ব্রিটিশ সরকারের বাংলাদেশ বিষয়ক বাণিজ্য দূত হিসেবে দায়িত্বরত। ডিপার্টমেন্ট অব বিজনেস এন্ড ট্রেড এবং ফরেন অফিস ও অন্যদের নিয়ে বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য বাড়ানো, শ্রমিকদের জীবনমান উন্নতকরণে কাজ করেছেন। এভিয়েশনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে একটি চুক্তি নিশ্চিত করেছেন, যার মূল্যমান হবে এক বিলিয়ন পাউন্ডের বেশি। এতে বাংলাদেশের মানুষের জন্যে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এভিয়েশন সেক্টরে নতুন কাজের সুযোগ করে দেবে। এই সেক্টরটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রতিরোধে বাংলাদেশের উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োজন রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়