রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ০৪ নভেম্বর ২০২২, ০০:০০

লাবিবা চিকিৎসক হতে চায়
অনলাইন ডেস্ক

লাবিবা সুলতানা। মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর পপুলার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। সে পড়াশুনা শেষে একজন আদর্শ চিকিৎসক হতে চায়। শিশুকণ্ঠ বিভাগে দেওয়া তার সাক্ষাৎকার হুবহু তুলে ধরা হলো:

শিশুকণ্ঠ : কেমন আছো?

লাবিবা : আলহামদুলিল্লাহ্! খুব ভালো আছি।

শিশুকণ্ঠ: তুমি কোন ক্লাসে পড়ো?

লাবিবা : আমি ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি।

শিশুকণ্ঠ : তোমার প্রিয় শিক্ষক কে? তাঁর সম্পর্কে কিছু বলো।

লাবিবা : স্কুলের সব শিক্ষককেই আমি পছন্দ করি। তবে ফারজানা ম্যাডামের পড়া বুঝানোর কৌশল আমার খুব ভালো লাগে। তিনি খুব সহজভাবে আমাদের পড়া বুঝিয়ে দেন।

শিশুকণ্ঠ : স্কুলে তোমার প্রিয় বন্ধু কে? তাঁর সম্পর্কে কিছু বলো।

লাবিবা : আমি আমার ক্লাসের সব বন্ধুকেই খুব ভালোবাসি। তবে তানহা আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু। ওর চারিত্রিক গুণাবলি ও বিনয়াবনত কথাবার্তা আমাকে মুগ্ধ করে।

শিশুকণ্ঠ : তুমি কি খেলাধুলা করো?

লাবিবা : আমি ব্যাডমিন্টন ও দড়ি লাফ খেলি। এই দু’টি খেলায় আমার পারদর্শিতা রয়েছে।

শিশুকণ্ঠ : অবসর সময়ে আর কী করো?

লাবিবা : গল্পের বই পড়ি। ড্রয়িং করে ও আম্মুর কাজে সাহায্য করে আমার অবসর সময় কাটে।

শিশুকণ্ঠ : বড় হয়ে কী হতে চাও?

লাবিবা : অর্থাভাবে চিকিৎসা নিতে না পারা মানুষদের কষ্ট আমাকে বড্ড পীড়া দেয়। তাই আমি চিকিৎসক হয়ে মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার স্বপ্ন দেখি।

শিশুকণ্ঠ : গল্প ও কবিতা পড়তে তোমার কেমন লাগে?

লাবিবা : আমি গল্প, কবিতা ও কিশোর উপন্যাস পড়তে সবসময়ই আগ্রহ বোধ করি।

শিশুকণ্ঠ : ছুটির দিনে কি কোথাও ঘুরতে যাও?

লাবিবা : আমি ছুটির দিনগুলোতে ঢাকায় ফুফুর বাসায় বেড়াতে যাই।

উল্লেখ্য, মোঃ ইকবাল হোসেন ও নাসরিন সুলতানা দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান লাবিবা সুলতানা। ইকবাল হোসেনের পেশা শিক্ষকতা। তাঁরা চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলার আধারা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়