রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   খাল দখল নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবদল নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
  •   নৌ পুলিশের হয়রানি বন্ধে জেলা বিএনপির সভাপতির কাছে জেলেদের লিখিত আবেদন
  •   হাসান আলী মাঠে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শততম দিনে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
  •   মাদ্রাসা খাদেমের লাশ নদী থেকে উদ্ধার
  •   পল্লবীতে দুই ছেলেকে জবাই করে হত্যার অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে

প্রকাশ : ০৯ জুন ২০২৪, ২১:৩০

১১ জুন জমিসহ গৃহ প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বাদল মজুমদার
১১ জুন জমিসহ গৃহ প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

১১ জুন ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ গৃহ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এদিন চাঁদপুরে কোনো গৃহহীন নেই ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৯ জুন রোববার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান এ বিষয়ে লিখিত বক্তব্য রাখেন। মুজিববর্ষে বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ভূমিহীন, গৃহহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের ৫ম পর্যায়ের (২য় ধাপ) উদ্বোধন উপলক্ষে চাঁদপুর জেলার সর্বশেষ হালনাগাদকৃত তালিকা অনুযায়ী চাঁদপুর জেলার মোট ১২৯০টি ভূমিহীন গৃহহীন পরিবারের মধ্যে সকলকে পুনর্বাসন করায় আপাতত চাঁদপুর জেলায় কোনো ভূমিহীন নেই। ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মতলব উত্তর, ফরিদগঞ্জ, শাহরাস্তি, মতলব দক্ষিণ, কচুয়া ও হাজীগঞ্জ উপজেলাকে ভূমিহীন, গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এ পর্যায়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চাঁদপুর সদর ও হাইমচর উপজেলাকে ভূমিহীন গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করবেন। আগামী ১১ জুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে ৫ম পর্যায়ে (২য় ধাপ) জমিসহ গৃহ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করবেন। সর্বশেষ হালনাগাদকৃত তালিকা অনুযায়ী চাঁদপুর জেলায় (ক) শ্রেণির ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা ১২৯০টি। ১ম পর্যায়ে একক গৃহের মাধ্যমে ১৩৫টি, ২য় পর্যায়ে ১০৯টি, ৩য় পর্যায়ে ১২৩টি এবং ৪র্থ পর্যায়ে ২১১টি অর্থাৎ চারটি পর্যায়ে সর্বমোট ৫৭৮টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য পুনর্বাসনের আওতায় ব্যারাক, গুচ্ছগ্রাম, খাস জমি বন্দোবস্ত আরো ৭১২টি পরিবারকে ইতিমধ্যে পুনর্বাসন করা হয়েছে। এ সকল পরিবারকে এক টাকা সেলামীতে দুই শতক জমি বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে। উক্ত ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে কবুলিয়ত রেজিস্ট্রেশন, নামজারী ও জমাখারিজ খতিয়ান সৃজন, সনদপত্র প্রদানসহ সকল কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সরকার কর্তৃক কবুলিয়ত দলিলের জন্যে পরিবার প্রতি ২৫৮ টাকা নামজারী ও খতিয়ান প্রদান বাবদ ১১৭০ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এতে নামজারী, জমি রেজিস্ট্রেশন ও আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ তাদের কোন টাকা ব্যয় করতে হয় না। প্রতিটি একক গৃহের আয়তন ৪০০বর্গফুট। দুইকক্ষ বিশিষ্ট সেমিপাকা গৃহে একটি টয়লেট, একটি রান্নার কক্ষ ও একটি ইউটিলিটি স্পেস রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়