প্রকাশ : ২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪১
আনন্দ যাএীবাহী বাসে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়
চাঁদপুর - ফরিদগঞ্জ - রায়পুর সড়কে আনন্দ পরিবহন (যাএীবাহী) বাসে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে থাকে।
এনিয়ে প্রতিদিনই যাএীদের সাথে গাড়ির স্টাফদের সাথে ঝগড়া হয়ে থাকে।
কিন্তু এদেরকে কেউ কিছু বলছেন না।যে কোনো সময় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়কে কেন্দ্র করে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা গামী শিক্ষক, শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীরা পরিচয় দিয়েও কোন লাভ হয়নি।
তাদেরকে ও অতিরিক্ত ভাড়া গুণতে হয়। এমনকি অনেক সময় স্টাফদের দ্বারা লাঞ্চিত হতে হয়। সিএনজি স্কুটার থেকে ৫ টাকা ভাড়া কম নিয়ে থাকে। অনেক সময় সিএনজি স্কুটারের ভাড়া দাবি করে বসে তাঁরা। দীর্ঘ দিন যাবৎ আনন্দ পরিবহন যাএীবাহী গাড়িতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হলেও কেউ মুখ খুলে কথা বলতে সাহস পায়নি।
এব্যাপারে কলেজ ছাত্রী আমেনা, সুবর্ণা, আয়েশা, জেসমিন জানায়, আমরা স্টুডেন্ট।আমাদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নেয় না।অন্য যাএীদের মতো আমাদের কাছ থেকে ভাড়া আদায় করে থাকে।
শ্রমজীবী সুমন, শরিফ, জসিম জানান, আনন্দ গাড়ি দিয়ে ফরিদগঞ্জ থেকে চাঁদপুর শহরে কাজ করতে আসি।সিএনজি স্কুটার থেকে তাঁরা ৫ টাকা ভাড়া কম নিয়ে থাকে। আমরা ফরিদগঞ্জ থেকে চাঁদপুর বাস স্টেশন দাঁড়িয়ে আনন্দ গাড়িতে করে এসে ৩৫ টাকা ভাড়া
দিতে হয়।আর সিএনজি স্কুটারে করে ৪০ টা ভাড়া দেই।সে তুলনায় আনন্দ বাস ভাড়া বেশি নিয়ে থাকে। শ্রমিক বলার পরও তাঁরা ৫ টাকা ভাড়া কম নেওয়া তো দূরের কথা উল্টো আমাদের সাথে ঝগড়া লেগে যায়। আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এব্যাপারে বাগাদী চৌরাস্তা বাজারের ডাচ বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং এর প্রোপাইটর শাহাদাত হোসেন( বাবু), মা ফার্মেসীর স্বত্বাধিকারী হাবিব খান বলেন, প্রায় সময় যাএীদের সাথে আনন্দ বাসের স্টাফদের সাথে ভাড়া বেশি নেওয়া নিয়ে ঝগড়া হতে দেখি।পরে তাদেরকে মিট করিয়ে দেই। আসলে তাঁরা ভাড়া বেশি নিয়ে থাকে।
এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আনন্দ বাসের এক স্টাফ বলে আমরা ভাড়া বেশি নেই না