শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৫ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাজীগঞ্জে তাল গাছ থেকে পড়ে আহত যুবকের মৃত্যু
  •   অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন চৌধুরী মারা গেছেন
  •   ছেলের মামলা-হামলায় বাড়িছাড়া বৃদ্ধা মা
  •   মতলব উত্তরে ইকবাল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
  •   মতলবে ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ৩

প্রকাশ : ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯:২৩

মতলব উত্তরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

মতলব উত্তরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
মাহবুব আলম লাভলু

মতলব উত্তর উপজেলায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার একি মিত্র চাকমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ কুদ্দুস।

উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আনিছুর রহমান তপুর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ছেংগারচর পৌরসভার মেয়র লায়ন মো. আরিফ উল্যাহ সরকার।

আরো বক্তব্য রাখেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল এমরান খান, মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনর্চাজ মোহাম্মদ রাশেদ মোবারক, সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোজাম্মেল হক, উপজেলা আওয়ামী সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাজান প্রধান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল মোহাম্মদ আলী, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনোয়ারা বেগম, মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. হাসিবুল ইসলাম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আওরঙ্গজেব, সমবায় কর্মকর্তা ফারুক আলম, নির্বাচন অফিসার আবু তাহের, একাডেমিক সুপার ভাইজার সাইফুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষা অফিসার বেলায়েত হোসেন, ছেংগারচর পৌরসভার কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান বেপারী, কাউন্সিলর আমান উল্লাহ, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান খান প্রমুখ।

বীর মুক্তিযোদ্ধা এমএ কুদ্দুস বলেন, পাকিস্তানিরা বাংলাদেশের মাটি চেয়েছিলো, মানুষ নয়। যে কারণে তারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে নিরস্ত্র মানুষের ওপর অস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ডিসেম্বর মাসে মুক্তিবাহিনী ও মিত্র বাহিনীর যৌথ আক্রমণে পাকিস্তানিরা মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের ঠিক আগে বিশ্বাসঘাতক আলবদর ও আলশামসদের মাধ্যমে তালিকা করে দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। এ অপশক্তির চক্রান্ত স্বাধীনতার পরেও চলেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে ধর্মনিরপেক্ষ ভাবনা পরিহার করে ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার চেষ্টা চলে। পরাজিত শক্তিরা আজও বঙ্গবন্ধু ও সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়