শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০০:০০

বরিশাল ও মুন্সিগঞ্জ নৌসীমানার নামে চাঁদপুরের মেঘনায় অবৈধ বালি উত্তোলন

হাইমচরের ঈশানবালায় অভিযান

মিজানুর রহমান ॥
বরিশাল ও মুন্সিগঞ্জ নৌসীমানার নামে চাঁদপুরের মেঘনায় অবৈধ বালি উত্তোলন

মেঘনা নদীর চাঁদপুর সীমানায় বালি উত্তোলন ও বিক্রি করার সরকারি কোনো অনুমোদন বা ইজারা নেই। তবুও নানা প্রক্রিয়ায় ড্রেজার ভাসিয়ে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন কার্যক্রম চলে আসছে। প্রশাসনও পৃথক অভিযান পরিচালনা করে ড্রেজার জব্দসহ বালি বহনকারী নৌযানের লোকজনকে আটক করছে। তারপরও থেমে নেই জলদস্যু চক্রের বালি কাটা।

মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার নাম করে চাঁদপুরে ঢুকে মতলব উত্তরে বালি কেটে বিক্রি করছে স্থানীয় একটি চক্র।

অপরদিকে হাইমচরের ঈশানবালা দিয়ে বরিশাল নৌ সীমানার নাম ব্যবহার করে চাঁদপুরের মেঘনায় বালু কাটছে এখন নতুন করে। উল্লেখিত দুই এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি থেমে নেই। এক রাতে কোটি টাকার উপরে বালি কেটে বিক্রি করা হয় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। জলদস্যুরা এখন রাতের অন্ধকারেই বালি কাটাকে নিরাপদ ভেবে নিয়েছে।

দেশের পটপরিবর্তনেও থামছে না চাঁদপুরে অবৈধ উত্তোলন। স্থানীয় পর্যায়ের নতুন ও পুরাতন চক্র মিলে সরকারি প্রাকৃতিক সম্পদ নদীর বালি কেটে বিক্রি করছে। বালুর টাকা নিজেরাই ভাগ-বন্টন করে নিচ্ছে আর সরকার বঞ্চিত হচ্ছে রাজস্ব থেকে।

এদিকে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের ধরতে হাইমচরে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন। তবে অভিযানের সময় কোনো ড্রেজার নদীতে দেখতে পায়নি বলে ফেসবুক স্ট্যাটাসে হাইমচর উপজেলা প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছে। তাতে উল্লেখ করা হয়,

ঈশানবালায় মেঘনা নদী হতে ড্রেজার দিয়ে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে--এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে এসিল্যান্ডের নেতৃত্বে নৌ পুলিশ, গ্রাম পুলিশ সহযোগে ৩ অক্টোবর রাতে একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়।অভিযান চলাকালীন হাইমচরের সীমান্তে কোনো ড্রেজার পাওয়া যায় নি। 'প্রশাসন আপনাদের সাথে আছে। আপনারা তথ্য দিয়ে সহায়তা করুন'-- উপজেলা প্রশাসন থেকে এমন আহ্বান জানানো হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়