শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ১৪ জুন ২০২৪, ০০:০০

মোহাম্মদ আলী মাঝিকে দল এবং প্যানেল মেয়র থেকে বহিষ্কার দাবি

চাঁদপুর কণ্ঠ রিপোর্ট ॥
মোহাম্মদ আলী মাঝিকে দল এবং প্যানেল মেয়র থেকে বহিষ্কার দাবি

চাঁদপুর জেলা যুবলীগ থেকে এবং পৌরসভার প্যানেল মেয়র থেকে মোহাম্মদ আলী মাঝিকে বহিষ্কার দাবি জানিয়েছে নিহত আল-আমিন খানের স্বজন ও পুরাণবাজারবাসী। পৌর ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুল মজিদ খান ডেঙ্গুর ছেলে আল-আমিন খানকে (৩২) হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মোহাম্মদ আলী মাঝির বিরুদ্ধে এই দাবি জানিয়েছেন তারা। চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল গতকাল নিহত আল-আমিন খানের পরিবার সদস্যদের সমবেদনা জানাতে গেলে এলাকাবাসী মেয়রকে ঘিরে ধরে এ দাবি জানান। এলাকাবাসী এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা সহিদ লস্করসহ আরো কয়েকজন বলেন, আমরা নিজ চোখে দেখেছি মোহাম্মদ আলী মাঝির মেজো ছেলে সজিব মাঝি আল-আমিন খানের মাথা লক্ষ্য করে গুলি করেছে। সে গুলিতেই আল-আমিন খানের মৃত্যু হয়। আমরা খুনিদের ফাঁসি চাই। আর যেনো কোনো মায়ের বুক খালি না হয়। পুরাণবাজারে কখনো হত্যার রাজনীতি ছিলো না। অন্য দল থেকে আওয়ামী লীগে এসে আওয়ামী পরিবারের সদস্যকে খুন করলো। তারা পুরো পুরাণবাজারকে সন্ত্রাস, মাদক এবং কিশোর গ্যাংয়ের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। আমরা পুরাণবাজারবাসী এর থেকে মুক্তি চাই।

উল্লেখ্য, গত ১১ জুন মঙ্গলবার রাতে পুরাণবাজার মেরকাটিজ রোড ও নিতাইগঞ্জ এলাকার দুই গ্রুপ যুবকের মধ্যে সংঘর্ষে আল-আমিন খান (৩২) মারা যান। আল-আমিন পেশায় অটোরিকশা চালক। তার মাথার পেছনে গুলিবিদ্ধ হয়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। গতকাল পুরাণবাজারে বিভিন্ন জায়গায় আল-আমিন হত্যার বিচার দাবি করে ব্যানার সাঁটানো দেখা গেছে। ব্যানারে মোহাম্মদ আলী মাঝি এবং তার দুই ছেলেসহ আরো কয়েকজনের ছবি দিয়ে তাদেরকে খুনি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়