প্রকাশ : ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০০:০০
চাঁদপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের পাঁচতলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের ভিত্তিফলক উন্মোচন
জাতি রাজনীতির নামে আর অপরাজনীতি দেখতে চায় না : শিক্ষামন্ত্রী
‘বিএনপির কাছে একটা নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য, যেখানে তাদের জয়ী ঘোষণা করা হবে’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি বলেন, জাতি রাজনীতির নামে আর অপরাজনীতি দেখতে চায় না। গণতন্ত্র যেভাবে এগিয়ে চলছে, যেভাবে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে, যেভাবে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশের মান-মর্যাদা প্রতিষ্ঠা হচ্ছে, মানুষ চায় সেটি অব্যাহত থাকুক।
|আরো খবর
তিনি আরো বলেন, বিএনপি যদি সত্যিকার অর্থেই রাজনৈতিক দল হতো। তবে তারা নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতো। তাদের একটাই কাজ নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। আর বিএনপি-জামাত যখন ক্ষমতায় ছিলো নির্বাচনের জন্যে তারা কিছুই করেনি। যদি আপনারা দেখেন ২০০৭-২০০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা করা, একেবারে জাতীয় পরিচয়পত্র করা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স করা। নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্যে এ সমস্ত রকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার।
শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়রি) সকালে চাঁদপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের পাঁচতলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবন কাম ওয়ার্কশপ ভবনের ভিত্তিফলক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন। পরে তিনি চাঁদপুর সদর উপজেলা কমপ্লেক্সের পাশেই চাঁদপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ভবনসহ অন্যান্য বিষয়ে খোঁজখবর নেন। এ সময় দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন চাঁদপুর সদর উপজেলা কমপ্লেক্স জামে মসজিদের খতিব মুফতি মোঃ কেফায়েত উল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রকল্প উপ-সচিব সুব্রত পাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমতিয়াজ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) সুদীপ্ত রায়, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, চাঁদপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপির কাছে একটা নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য, যেখানে তাদের জয়ী ঘোষণা করা হবে। এটা তো গণতন্ত্র হতে পারে না। বিএনপি সবকিছু নিয়েই লুকোচুরি করে। সবসময় ধোঁয়াশা তৈরি করা এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করাই তাদের কাজ।