শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২৯ জুন ২০২১, ২১:০৪

হুমায়ূন আহমেদের চিত্রকর্ম আত্মসাতের অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
হুমায়ূন আহমেদের চিত্রকর্ম আত্মসাতের অভিযোগ
ছবি : সংগৃহিত

আজ ২৯ জুন মঙ্গলবার জনপ্রিয় কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্রকার প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের চিত্রকর্ম আত্মসাতের অভিযোগে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তার স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন। মামলায় রুমা চৌধুরী নামে এক নারী ও তার সাবেক স্বামী পুস্তক ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ সাহাকে আসামি করা হয়েছে। বিজ্ঞ আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে আগামী ২৯ আগস্ট প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলায় হুমায়ুন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন অভিযোগ করেন, হুমায়ূন আহমেদ ২০১২ সালে ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় অবস্থানের সময় ছেলে নিষাদকে নিয়ে বেশ কিছু ছবি এঁকেছিলেন। সে সময় রুমা এবং বিশ্বজিতের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা হয়। এরই সূত্র ধরে হুমায়ূন আহমেদ তার আঁকা ২৪টি ছবি প্রদর্শনীর জন্য আসামিদের দিয়েছিলেন। শর্ত ছিল, প্রদর্শনী শেষে তারা ছবিগুলো ফিরিয়ে দেবেন। কিন্তু আসামিদের উদ্দেশ্য ছিল ছবিগুলো বিক্রি করে কমিশন লাভ করা এবং পরবর্তী সময়ে সেগুলো বিক্রি করে টাকা আত্মসাত করা।

হুমায়ুন আহম্মেদের জীবদ্দর্শায় ছবিগুলো বিক্রির জন্য আসামিরা হুমায়ূন আহমেদকে বারবার প্রস্তাব করেন এবং হুমায়ুন আহমেদ তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি আসামিদের বলেন, ছবিগুলো বিক্রি করে অর্থ লাভের জন্য আঁকা হয়নি, বরং নিজের ও ছেলে নিষাদের আনন্দের জন্য আঁকা হয়েছে।

মেহের আফরোজ শাওন হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর সন্তানসহ দেশে ফিরে আসেন। পরবর্তী সময়ে তিনি আসামিদের কাছে ছবিগুলো ফেরত চাইলে আসামিরা টালবাহানা শুরু করেন। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ২৪টি ছবির মধ্যে ২০টি ছবি আসামিরা ফেরত দেন। বাকি চারটি ছবি আসামিরা প্রতারণা ও অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়