শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   ফরিদগঞ্জে সংবাদকর্মীর কন্যাকে অপহরণ চেষ্টায় অভিযুক্তদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি ফরিদগঞ্জ প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠনের
  •   লক্ষ্মীপুরে মাদকসহ বাবা ও দুই ছেলে আটক
  •   চাঁদপুর সদর মডেল থানা পুলিশের অভিযানে বিভিন্ন মামলার ৮ আসামী আটক
  •   ফরিদগঞ্জ পাকহানাদার মুক্ত দিবস পালন
  •   যৌথ অভিযানে কচুয়া থানার লুণ্ঠিত পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার

প্রকাশ : ১০ আগস্ট ২০২২, ১৯:১৫

নাতির নিরাপত্তা চেয়ে দাদির দৌঁড়ঝাঁপ ! 

নাতির নিরাপত্তা চেয়ে দাদির দৌঁড়ঝাঁপ ! 
কামরুজ্জামান টুটুল

নাতির নিরাপত্তার ছেয়ে দাদির দৌঁদঝাঁপ বন্ধ নেই। ছেলের অবর্তমানে দাদী নিজেই নাতির জন্য আইনের আশ্রয় নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। ঘটনাটি হাজীগঞ্জের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৫ নং সদর ইউনিয়নের সুবিদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাইয়ের স্ত্রী মোসা: ছালেহা বেগম। ছালহা বেগমের প্রবাসী ছেলে সুমন ওমান প্রবাসী। সুমনকে বেশ কয়েক বছর আছে বিয়ে দেন হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার ৫ নং ওয়ার্ডের জাহাঙ্গীরের মেয়ে মানছুরা আক্তারের সাথে। সুমন মানছুরা দম্পত্তির ঘরে মাহিন নামের পুত্র সন্তান জন্ম গ্রহন করে। এরই মধ্যে মাহিনের বয়স ২ বছর হলে মানছুরা তার প্রবাসী স্বামী তথা আমার প্রবাসী ছেলে সুমনকে তালাক দেয়। সেই তালাক প্রদানের সময় আমার ছেলে সুমন প্রবাসে থাকার পরেও মানছুরার সকল দাবী দাওয়া পূরন করে ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী তালাকনামা সম্পন্ন হয়। সেই তালাকনামা প্রদানের সময় মানছুরা নিজে একটি অঙ্গীকার নামা প্রদান করে। সেই অঙ্গীকার নামার ৩ নং শর্তে উল্লেখ করা হয়,তিনি ২য় বিবাহে আবদ্ধ হলে ছেলে মাহিনকে তার জন্মদাতা বাবা সুমনের কাছে দিয়ে দিবে, এ নিয়ে কোন আপত্তি হবে না।

মাহিনের দাদী ছালেহা বেগম দাবী করেন মানছুরা তার ছেলে সুমন থেকে তালাক নিয়ে উপজেলার ৫নং সদর ইউনিয়নের বাড্ডা এলাকায় জনৈক প্রবাসীর নিকট ২য় বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। মানছুরার সেই সংসারে ৪ মাস বয়সি শিশুটি সম্প্রতি অনাকাঙ্খিত মারা গেলে আমি আমার নাতি মাহিনকে নিয়ে দু:চিন্তায় পড়ে যাই।

এদিকে নাতি মাহিনকে ফিরে পেতে ছালেহা বেগম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আবেদন করলে উক্ত কর্মকর্তা পুলিশের দারস্থ হতে ছালেহা বেগমকে পরামর্শ প্রদান করেন বলে ছালেহা বেগম বলেন।

এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ জোবাইর সৈয়দ জানান,দাদি যদি মনে করেন তার নাতি নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে সে ক্ষেত্রে দাদী আদালতে গেলে মাননীয় আদালতে আমাদেরকে একটা নির্দেশনা দিলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়