প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২২, ০০:১১
চীনের কুনমিংয়ে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসার জন্মদিন উদযাপিত
চীনের কুনমিংয়ে বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এঁর ৯২ তম জন্ম বার্ষিকী পালিত।
|আরো খবর
বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কুনমিং, চীনে আজ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এঁর ৯২তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কনসাল জেনারেল এ এফ এম আমিনুল ইসলাম বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। বঙ্গমাতার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপ্রতি মোঃ আবদুল হামিদ এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করা হয়।
কনসাল জেনারেল বঙ্গমাতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, তিনি ছিলেন অত্যন্ত নম্র, শান্ত ও অসীম ধৈর্য্যের প্রতিমূর্তি। তিনি বুদ্ধিমত্তা, ধৈর্য্যে ও সাহস নিয়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতেন। তিনি আমৃত্যু বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে একজন যোগ্য ও বিশ্বস্ত সহচর হিসেবে দেশ ও জাতি গঠনে অসামান্য অবদান রেখে গেছেন। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব কেবল জাতির পিতার সহধর্মিণীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাঙালির মুক্তিসংগ্রামেও অন্যতম অগ্রদূত। দেশ ও জাতির জন্য তাঁর অপরিসীম ত্যাগ, সহমর্মিতা, সহযোগিতা ও বিচক্ষণতা তাঁকে বঙ্গমাতায় অভিষিক্ত করেছে। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে নিজ জীবনে লালন ও ধারণ করে তাঁর সন্তানদেরকেও একই আদর্শে গড়ে তোলেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একই শিক্ষা, আদর্শ ও চেতনাকে অবলম্বন করে বাংলাদেশকে আজ বিশ্বের বিস্ময়, উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলেছেন।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এঁর জীবন ভিত্তিক একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।