শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ৩০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   চাঁদপুরে রাজনৈতিক মামলায় আসামীদের আটক অভিযান অব্যাহত। যুবলীগ, কৃষকলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৫ নেতা-কর্মী আটক
  •   ছেঁড়া তারে প্রাণ গেল যুবকের
  •   চাঁদপুরে গণঅধিকার পরিষদের ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
  •   রাজধানীতে কচুয়ার কৃতী সন্তানদের সংবর্ধনা
  •   সম্প্রীতির চমৎকার নিদর্শন আমাদের বাংলাদেশ --------------জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন

প্রকাশ : ০৫ এপ্রিল ২০২২, ০৪:৪০

নদী থেকে বালু উত্তোলনে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ আপিল বিভাগে স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
নদী থেকে বালু উত্তোলনে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ আপিল বিভাগে স্থগিত
প্রতীকী ছবি।

চাঁদপুরে মেঘনার ডুবোচর থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দিয়ে হাইকোর্টের ইতিপূর্বে দেওয়া রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। সোমবার রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি শেষে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাইনুল হাসান। রিটকারী মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম কে রহমান ও মোমতাজ উদ্দিন ফকির।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাইনুল হাসান বলেন, হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে ২৫ এপ্রিল পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, প্রশাসনসহ বিভিন্ন স্তর থেকে গাফিলতির কারণে এত দেরীতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়েছে। বরং বালু উত্তোলনকারীকে সহযোগিতা করতো স্থানীয় প্রশাসন।

মেঘনা নদীতে (চাঁদপুর সদর ও হাইমচরে অবস্থিত ২১টি মৌজা এলাকায়) জনস্বার্থে নিজ খরচে হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ করতে নির্দেশনা চেয়ে ২০১৫ সালে রিট করেছিল মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজ। ওই রিটে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে চাঁদপুরের ২১টি মৌজায় অবস্থিত মেঘনার ডুবোচর থেকে বালু উত্তোলনের অনুমতি দিতে জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়।

চলতি বছরের ১৫ মার্চ হাইকোর্টের দেওয়া ওই রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে।

রিটকারী প্রতিষ্ঠান সূত্র জানায়, আমরা আদালতের নির্দেশনার আলোকে প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে বৈধভাবে এতদিন বালু উত্তোলন করে আসছিলাম। অথচ এই বিষয়টি নিয়ে অনেকে এতদিন মিথ্যাচার করেছিল যে আমরা নাকি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেছি। এ নিয়ে গণমাধ্যমেও অনেক মিথ্যাচার হওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি দেখা দেয়। আমরা আশা করি, পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে জনস্বার্থে বালু উত্তোলনের অনুমতি বহাল রাখা হবে। -সূত্র : ঢাকা পোস্ট।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়