বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  |   ৩৩ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   চাঁদপুর শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে 'আল্লাহু চত্বর'
  •   চাঁদপুর কণ্ঠৈর কলামিস্ট এএসএম শফিকুর রহমানের ইন্তেকাল
  •   নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পেল সেনাবাহিনী
  •   জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে’ প্রধান উপদেষ্টার ১০০ কোটি টাকার অনুদান
  •   মেঘনায় নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৭:৫৪

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু

অনলাইন রিপোর্ট
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু

চাঁদপুর শহরের মিশন রোডের আল-মানার হাসপাতালে চিকিৎসক ও কর্তৃপক্ষের অবহেলায় তানভীন (২৮) নামে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে। তবে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে পুত্র সন্তানের জন্ম হয়েছে।

বুধবার সকালে হাসপাতালে এ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এতে রোগীর স্বজনরা ক্ষিপ্ত হয়ে হাসপাতালের প্রবেশ গেটের দরজার গ্লাস ভাংচুর করে।

নিহত তানভীন চাঁদপুর সদর উপজেলার মহামায়া এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকার মোঃ আলী জিন্নাহের স্ত্রী। ঢাকার একটি ডেইরি ফার্মে চাকুরি করেন তিনি।

জানা যায়, চাঁদপুর শহরের মিশন রোড এলাকার আল-মানার হাসপাতালে প্রসব ব্যথার কারণে তানভীনকে ভর্তি করানো হয়। পরে ডাঃ রোওশাবা নাসরিন (রুমু) সিজারিয়ান অপারেশন করেন। এ সময় প্রসূতি তানভীন মৃত্যুবরণ করলেও পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। কিছুক্ষণ পর রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত হলে ডাঃ রোওশাবা নাসরিন (রুমু) হাসপাতাল ত্যাগ করেন। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দ্রুত সময়ে রোগীর স্বজনদের সাথে বৈঠকে বসে ৫ লক্ষ টাকা রফাদফা করে। দাফনের জন্যে প্রসূতিকে অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। এক পর্যায়ে রোগীর স্বজনরা ক্ষিপ্ত হয়ে হাসপাতালের প্রবেশ গেটের দরজার গ্লাস ভাংচুর করে। এর পূর্বেও এই হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশন করতে গিয়ে নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বলে অনেকে অভিযোগ করেন।

তানভীনের স্বামী মো. আলী জিন্নাহ কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, সিজারের পর আমার বাচ্চাকে বেডে রেখে চিকিৎসক ও নার্স সবাই পালিয়ে যায় । আমার সন্তানরা মা-হারা হয়ে গেলো রে।

এ বিষয়ে বক্তব্যের জন্যে ডাঃ রোওশাবা নাসরিন (রুমু)-এর মুঠোফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

সূত্র : আলোকিত বাংলাদেশ।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়