বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ২৪ জুলাই ২০২১, ২০:২৪

ঘরে ঘরে ভাইরাসজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি : বাড়ছে পল্লী চিকিৎসকদের ব্যস্ততা

বিমল চৌধুরী
ঘরে ঘরে ভাইরাসজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি : বাড়ছে পল্লী চিকিৎসকদের ব্যস্ততা

ঘরে ঘরে ভাইরাসজনিত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশে বৈশ্বিক মহমারি করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষের মাঝে এক অজানা আশংকা সৃস্টি হয়েছে। তাদের অনেকেরই ধারনা হাসপাতাল গেলে হয়তো প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাওয়া যাবে না বা করোনার মতো জটিল সমষ্যার সৃস্টি হতে পারে। তাই তারা অনেকেই একান্ত বড় ধরনের প্রয়োজন না হলে, হাসপাতাল মুখী হতে আগ্রহী হচ্ছেন না।

এরই প্রেক্ষিতে তারা স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হওয়ায় বর্তমানে স্থানীয় চিকিৎসকদের ব্যাস্ততা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। ছোট থেকে শুরু করে নানাহ বয়ষী মানুষজন জ্বর, সদ্দি, কাশিসহ ঠাণ্ডাজনিত জটিলতা নিয়ে ভিড় জমাচ্ছেন এ সকল চিকিৎসকদের কাছে।

আগত এ সকল রোগীর প্রাথমিক সমষ্যা অনেকটাই করোনার পূর্ব লক্ষণ বলে অনেক চিকিৎসকগন মনে করেন। এ সকল রোগীদেরকে স্থানীয় চিকিৎসকগণ হাসপাতালে যাওয়ার নির্দেশনা দিলেও অনেকেই তাতে অনীহা প্রকাশ করে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিতে আগ্রহী হয়ে পড়েন।

চাঁদপুর পুরানবাজারের বেশ ক'জন পল্লী চিকিৎসকের সাথে কথা হলে তারা জানান, বর্তমানে ৪/৫ দিন ধরে পূর্বের চেয়ে জ্বর, সর্দি, কাশীসহ গলা ব্যাথা নিয়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। যাদের অনেকেই আমরা শত অনুরোধ করেও হাসপাতালে পাঠাতে পারি না। আমরা এ সকল রোগীদেরকে অনুরোধ করি আপনাদের জ্বর, সর্দি কাশী বা গলা ব্যাথা বেশী মনে হলে কোনোভাবেই বিষয়টি হালকাভাবে নিবেন না। হাসপাতালে চলে যাবেন। হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা রয়েছে। বর্তমান সময় এ ধরনের সমষ্যা দেখা দিলে তা গোপন রাখবেন না। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে চেষ্টা করবেন।

তারা আরো বলেন, রোগীদের কেউ কেউ কথা শুনে আবার অধিকাংশই শুনতে চায় না। বর্তমান সময় শিশু থেকে বৃদ্ধ সকল বয়ষী মানুষই এই ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আমরা প্রথমিকভাবে তাদেরকে paracetamol বা Montilukast, Fexofenadineসহ এন্টিবাইটিক দিতে চেষ্টা করি। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে হাসপাতালে যাওয়াসহ সাবধানতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়ে থাকি।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়