সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   ফরিদগঞ্জ পাকহানাদার মুক্ত দিবস পালন
  •   যৌথ অভিযানে কচুয়া থানার লুণ্ঠিত পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
  •   দৈনিক ইনকিলাবের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ্ মিজির দাফন সম্পন্ন
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

প্রকাশ : ০৯ জুলাই ২০২২, ০০:০০

ভালোবাসার বাঁক
অনলাইন ডেস্ক

সব ঠিকঠাক করে রেখেছে তৌসিফ। আজ ও চলে যাবে। সব প্রস্তুতি শেষ। এটা জানাতে এবং শেষ দেখা করতে মাহির সাথে দেখা করতে আসলো তৌসিফ। অটো চলছে। প্রতিদিনের মতো পার্কে গিয়েই আরাম করে কথা বলবে।

তবুও আনন্দটা আটকে রাখতে পারছে চাঁদ। তাই সংক্ষিপ্তভাবে বললেই ফেললো, লক্ষ্মীটি সব পরিকল্পনা করে ফেলেছি। সব কিছুই গুছিয়ে ফেলেছি। আজই চলে যাচ্ছি। ঠিক পনেরো দিন পরে আমি সদররঘাট এসে তোমাকে কল করবো। তুমি সকাল সকাল তুমি বাসা বেরিয়ে যাবে। সাবধান তোমার কাজিনকেও বলা দরকার নাই। না হলে পালিয়ে যাওয়ার কথাটা ফাঁস হয়ে যাবে।

-আমি যাবো না।

-কী!

-হুম ঠিকই শুনছো। আমি যাবো না।

-কারণ কী?

-আমার মনে সায় দেয় না।

কথাটা শুনতেই তৌসিফ সব বুঝে গিয়েছিলো।

মায়ের কথাই সত্যি। মেয়েরাই মেয়েদের ভালো করে চিনে। মেয়েরাই মেয়েদের শ্রেষ্ঠ সমালোচক। মায়েদের কথা তেঁতো লাগলেও একটা সময়েও তাদের কথাই সত্য হয়। একটা সময়ে মা ছাড়া কাউকেই পাওয়া যায় না।

-যা বলেছ, ভেবে বলেছ তো?

-হুম। সারা রাত ধরে ভেবেছি। আমার মনে সায়-ই দেয় না। তৌসিফের বুঝতে বাকি নেই। এই রিলেশনটা বিয়ে পর্যন্ত মাহি নিতে চায় না।

অতঃপর গাড়ি থামিয়ে তৌসিফ একাকি চলে আসলো।

* পাঠক ফোরাম বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা : [email protected]

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়