প্রকাশ : ১৩ জুলাই ২০২৫, ১২:৫৩
ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার ভোকেশনালের সব পরীক্ষার্থী ফেল

|আরো খবর
পরীক্ষার্থী মো. মোস্তফা কামাল, মো. আল আমিনসহ অন্য পরীক্ষার্থীরা জানান, আমরা সকল পরীক্ষা দিয়েছি। পরীক্ষার সময় শামসুদ্দিন স্যার বলেছেন, ইন্ডস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং পরীক্ষার জন্যে কিছু মালামাল কিনতে হবে, টাকা দরকার। ভোকেশনাল শাখার সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন বলেছেন, ইন্ডস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং পরীক্ষার নম্বর যোগ না হওয়ায় ফেলের রেজাল্ট এসেছে। আমরা এক সপ্তাহের মধ্যে রেজাল্ট নিয়ে আসবো। তিনি স্বীকার করেন, প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষার পর পর নম্বর বোর্ডে পাঠানো হয়নি। পরীক্ষার্থীদের কাছে টাকা চাওয়ার কথা তিনি অস্বীকার করেন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আনোয়ার মোল্লা জানান, পরীক্ষার রেজাল্ট বৃহস্পতিবারের মধ্যে এসে পড়বে। আমরা প্র্যাকটিক্যাল বিষয়ের নাম্বার গত ৮ জুলাই পাঠিয়েছি। ফরিদগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. গাউছুল আজম পাটওয়ারী জানান, আমি এ খবর জানি না। সবাই ফেল করার বিষয়টি অস্বাভাবিক। এ বিষয়ে তদন্তক্রমে ব্যবস্থা নেয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া জানান, এমন ঘটনা খুবই দুঃখজনক। এমনটা কেনো ঘটলো খতিয়ে দেখা হবে।