প্রকাশ : ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২১:১৩
চাঁদপুরে বিনা উদ্ভাবিত জাত সম্প্রসারণ ও শস্যবিন্যাসে অন্তর্ভুক্তিকরণ কর্মশালা

'কৃষিই সমৃদ্ধি' স্লোগানে কুমিল্লা অঞ্চল উপযোগী বিনা উদ্ভাবিত বিভিন্ন ফসলের জাত ও প্রযুক্তিসমূহ বিদ্যমান শস্যবিন্যাসে অন্তর্ভুক্তিকরণ শীর্ষক আঞ্চলিক কর্মশালা শতাধিক কৃষি সংশ্লিষ্ট লোককে নিয়ে চাঁদপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
|আরো খবর
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দিনব্যাপী চাঁদপুর সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কুমিল্লা উপকেন্দ্রের আয়োজনে এবং বিনা'র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের অর্থায়নে এ কর্মশালা আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ময়মনসিংহের বিনা গবেষণার পরিচালক ড. মো. হোসেন আলী বলেন, বিনার ২৩টা ফসলের মধ্যে ১৩৭টা জাত রয়েছে। এর মধ্যে ধান, সরিষা, তিল, লেবু, মুগ, খেসারি, মাশকালাই জাত উল্লেখযোগ্য। আমাদের এই কর্মশালার উদ্দ্যেশ্য ক্রপিং পেটামে বিনা উদ্ভাবিত জাতগুলো সম্প্রসারণ করা। আশা করবো এখানকার আলোচনা হতে যে তথ্য জানা গেলো, তা আমরা প্রান্তিক পর্যায়েও কাজে লাগালেই সার্থকতা।
নোয়াখালীর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. জোবায়ের হোসেন ও বিনা কুমিল্লার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাহমুদ আল নূরের যৌথ সঞ্চালনায় এবং কুমিল্লার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মো. আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে এ কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ বিনা ফলিত গবেষণা এবং সম্প্রসারণ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সিএসও ড. মো. ইব্রাহিম খলিল, বিনা'র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মাহবুবুল আলম তরফদার, বিনা'র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, চাঁদপুর কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. আবু তাহের প্রমুখ।
এ কর্মশালায় চাঁদপুর সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তপন রায়সহ বিভিন্ন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, মাঠ পর্যায়ের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা, বীজ করে জাত উৎপন্নকারী মাঠ পর্যায়ের প্রান্তিক কৃষক, বীজ ডিলার, এনজিও, বিনা, বিএডিসি ও কলেজ শিক্ষক প্রতিনিধিসহ শতাধিক লোক অংশগ্রহণ করেন।