শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১০

সোনালী আঁশ পাট ও পাট জাতদ্রব্য কে বাঁচাতে সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত

আব্দুল মান্নান সিদ্দিকী মুন্সিগঞ্জ হতে
সোনালী আঁশ  পাট ও পাট  জাতদ্রব্য কে  বাঁচাতে সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত

সোনালী আঁশ পাট ও পাট জাত দ্রব্য কে বাঁচাতে সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত

মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সোনালী আঁশ পাটের বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ।

সফল কৃষক মোঃ আব্দুল গফুরএ প্রতিনিধিকে জানান,তাদের পূর্বপুরুষ কৃষক পরিবার।

তিনি ও ছোটবেলা হতে কৃষিকাজে নিয়োজিত রয়েছে।

তিনি জানান ছোটবেলা থেকেই শুনেছি পাট ছিল সোনালী আঁশ কারণ এ পাট ও পাট জাত দ্রব্য বিদেশে বিক্রয় করে বিদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা আয় হত বলে পাটকে সোনালী আঁশ বলে। আশির দশকের পূর্বে পাট ও পাট জাত দ্রব্যের জমজমাট ব্যবসা থাকলেও এরপর পলিথিন ব্যাগ বাজারে আসায় বিশ্ববাজার হতেপাট জাত দ্রব্যরপ্তানি কমে যায়।

এতে কৃষক লাভের মুখ দেখেনি। গত দুই বছর যাবত বাজারের পাটের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায়পাট চাষে তারা আগ্রহী হয়েছেন বলে জানান। বর্তমানে প্রতি মন পাট বিক্রি হচ্ছে তিনথেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা।এতেই তারা সন্তুষ্ট।

তিনি আরো জানান,শুনেছি বর্তমান সরকার বাজার হতে পলিথিন উঠিয়ে দিবে সত্যই যদি তা বাস্তবায়িত হয়।

তাহলে পাটের আবার সোনালী দিন ফিরে আসবে।

এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে,দেশ স্বাধীন হওয়ার পর গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এশিয়ার সর্ববৃহৎ আদমজী জুটমিল সহ ৭৭ জুটটি মিল জাতীয়করণ করেন।

আশির দশকে বিশ্ব বাজারে পলিথিন ব্যাগের প্রচলন শুরু হলে পাট ও পাট জাত দ্রব্যের আন্তর্জাতিক বাজারে ধ্বস নামলে তৎকালীন বাংলাদেশ সরকার পাটকল গুলোকে ব্যক্তি মালিকানায় ফেরত দেন এরপর পাট কল গুলো অলাভজনক ও রুগ্ন প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিণত হয়।

বর্তমানে বেশিরভাগ পাটকল গুলি বন্ধ হয়ে গেছে

যেগুলো চালু রয়েছে সেগুলোরগ্ন প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিণত হয়েছে।

বর্তমান সরকার পাটজাট শিল্পকে বাঁচানোর জন্য পলিথিন বন্ধের যে উদ্যোগ নিয়েছেন সে উদ্যোগকে কৃষক শ্রমিক ও শ্রমজীবী মানুষ স্বাগত জানিয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়