অ্যাডঃ সাইদুল ইসলাম বাবু'র রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল

চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও গণপরিষদের সদস্য মরহুম অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম সাহেবের দ্বিতীয় সন্তান চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সাইদুল ইসলাম (বাবু)'র রুহের মাগফেরাত কামনায়

দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১ আগষ্ট) বাদ আছর অ্যাডঃ সাইদুল ইসলাম বাবুর বাসভবনে তাদের পরিবারবর্গের আয়োজনে এই দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

 মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন ঐতিহাসিক চাঁদপুর বেগম জামে মসজিদের খতিব ও ইমাম মুফতি মোঃ মাহবুবুর রহমান। কোরআন কোরআন তেলাওয়াত করেন এই মসজিদেরই ছানি ইমাম মাওঃ মাহমুদ।

দোয়া পূর্বক সংক্ষিপ্ত আলোচনায়

মরহুমের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়ে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ জহিরুল ইসলাম, চাঁদপুর রোটারি ক্লাবের সভাপতি অ্যাডঃ নজরুল ইসলাম, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডঃ হুমায়ুন কবির সুমন,চাঁদপুর জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক বদরুল আলম চৌধুরী, চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি

শাহাদাত হোসেন শান্ত প্রমুখ।

পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন মরহুম অ্যাডঃ সাইদুল ইসলাম বাবুর বড় ভাই সাইফুল ইসলাম সেন্টু,ছোট ভাই ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডঃ জাহিদুল ইসলাম রোমান।

দোয়া মাহফিলে চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল,চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ বর্তমান কমিটির নেতৃবৃন্দ, সিনিয়র আইনজীবীগণ, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আইয়ুব আলী বেপারী,বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল হায়দার সংগ্রাম,

জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা বাবুসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিশিষ্ট জন ও মরহুমের পরিবারবর্গ আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব এবং শুভাকাঙ্ক্ষী বৃন্দ

উপস্থিত ছিলেন ।

এ সময় সবার মাঝে তবারক বিতরণ করা হয়।

উল্লেখ্য,অ্যাডভোকেট সাইয়েদুল ইসলাম বাবু গত ২৮ জুলাই রোববার সকাল সোয়া ৯ টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এ চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি নিউমোনিয়া ও ফুসফুস জণিত রোগে ভুগছিলেন।

মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তিনি স্ত্রী, এক পুত্র সন্তানসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে যান।