শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৩ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আজ
  •   চাঁদপুর সদরের শাহমাহমুদপুর ইউনিয়নের মান্দারি লোহাগড় গ্রামে দুটি পুকুরে বিষ দিয়ে ১৫ লাখ টাকার মাছ নিধন
  •   গৃহবধূ আসমার খুনিদের বিচারের দাবিতে ফরিদগঞ্জে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন
  •   কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অভিযোগ
  •   হাজীগঞ্জের সন্তান অতিরিক্ত ডিআইজি জোবায়েদুর রহমানের ইন্তেকাল

প্রকাশ : ২৪ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৩৬

দেশের ক্রীড়া সামগ্রী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ উল্লাহর কবর জিয়ারতে কালাম জমাদার

স্টাফ রিপোর্টার
দেশের ক্রীড়া সামগ্রী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ উল্লাহর কবর জিয়ারতে কালাম জমাদার

বাংলাদেশী ক্রীড়া সামগ্রী উৎপাদন ও বিপণনের পথিকৃৎ, ঢাকা নবাবপুর রায়সাবাজারের ‘ওকে’ স্পোর্টস এর সত্ত্বাধিকারী মরহুম হাজী মোহাম্মদ উল্লাহ খান এবং ওনার বড় ভাই বাংলাদেশ স্পোর্টস এর মালিক মরহুম রুহুল আমিন খানের পিতা মরহুম হাজী মোঃ কাশেম খানের কবর জিয়ারত করা হয়েছে।

২৩ এপ্রিল রোববার সকালে চাঁদপুর সদরের বালিয়া ইউনিয়নের মধ্য সাপদী জামে মসজিদ সংলগ্নে এই কবর জিয়ারত করা হয়। আর কবর জিয়ারতের এই উদ্যোগ নেন ফারুক স্পোর্টসের প্রতিষ্ঠাতা, ঢাকা ট্রেড সেন্টার খেলাধূলা সামগ্রী ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এবং ঢাকাস্থ চাঁদপুর জেলা সমিতির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ আবুল কালাম জমাদার। স্থানীয়রা জানান, মরহুম হাজী মোহাম্মদ উল্লাহ খান ঢাকাতে স্পোর্টস সামগ্রী ব্যবসা করার সময় চাঁদপুর সদরের বালিয়া ইউনিয়নের মধ্য সাপদী জামে মসজিদ,মাদ্রাসা, ঈদগাহ ও কবরস্থানের জন্য জমি দান করে গেছিলেন। পরবর্তীতে তাঁর শেষ ইচ্ছেতে সেখানেই মোহাম্মদ উল্লাহ খান ও তার বড় ভাই কাশেম খান শায়িত হন।

এ বিষয়ে ফারুক স্পোর্টসের প্রতিষ্ঠাতা, ঢাকা ট্রেড সেন্টার খেলাধূলা সামগ্রী ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এবং ঢাকাস্থ চাঁদপুর জেলা সমিতির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ আবুল কালাম জমাদার বলেন, আমাদের এই দেশে মরহুম হাজী মোহাম্মদ উল্লাহ খান প্রথম ক্রীড়াসামগ্রীর ফেক্টরি দেন এবং এগুলো উৎপাদন ও রপ্তানী শুরু করেন। যার মাধ্যমে অনেক বেকারের কর্মসংস্থান হয় এবং পরবর্তীতে এটি সফল ব্যবসায় রূপান্তিরত হয়। সেই মানুষটির কারনে লক্ষ লক্ষ মানুষ আজ কর্মসংস্থানের মুখ দেখছে সেই মানুষটির জন্যই কবর জিয়ারত এবং ফাতেহা পাঠ এবং দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে সবার মাঝে তবারক বিতরণ করা হয়। এই দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন মসজিদের খতিব ও ইমাম মাওলানা ফরিদ আহম্মদ।

এসময় বালিয়া ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং সভাপতি জাকির হোসেন বহরদার, মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর খান, মসজিদের মোয়াজ্জেন আব্দুর রাজ্জাক বকাউল, স্থানীয় মুরুব্বী হাফেজ মোঃ আহসান হাবীব, আলী আশরাফ হাওলাদার, চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সমাজকল্যাণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন রতন, বালিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমেদসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও মুসল্লিগণ উপস্থিত ছিলেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়