প্রকাশ : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০০
গতকাল রোববার ৪ সেপ্টেম্বর দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের শেষ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত সংবাদে উত্তর ইচলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা খানের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের মালামাল বিক্রি এবং সরকারিভাবে আসা বিভিন্ন বরাদ্দের টাকা সঠিকভাবে ব্যয় করেন নি তথা বিভিন্ন অনিয়ম করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উত্ত সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। কিছু কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য দিয়েছে, যা আদৌ সত্য নয়। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী টেন্ডারের মাধ্যমে জরাজীর্ণ ভবন ও প্রায় ১০ বছর যাবৎ পরিত্যক্ত করা একটি টিনশেড ঘর নিলাম প্রদান করা হয়। নিলামকৃত ভবনের মালামাল আমার দপ্তরীসহ কর্মরত সকল সহকারী শিক্ষক বিদ্যালয়ের দোতলায় এবং ভা-ার রুমে সংরক্ষণ করেছে। উক্ত সংরক্ষিত মালামাল দ্বারা বর্তমানে আশ্রয় কেন্দ্রের নিচতলায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দুটি শ্রেণির কার্যক্রম চলছে। কিছু মালামাল, আসবাবপত্র আশ্রয়ণ কেন্দ্রের তিনতলার বারান্দায় এবং ভা-ার রুমে সংরক্ষিত আছে। বিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম নিয়ম মোতাবেক চলে। আমি সরকারি নীতিমালা মোতাবেক সকল কাজ সম্পন্ন করি এবং সুষ্ঠুভাবে বিদ্যালয় পরিচালনা করে থাকি। আমি প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও জোর প্রতিবাদ জানাই।
-মোঃ মোস্তফা খান, প্রধান শিক্ষক, উত্তর ইচলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাঁদপুর সদর, চাঁদপুর।
জিডি ৭২১/২২